অতীতে কখনোই কোনো নির্বাচন বাতিল করে দিয়ে কোনো কমিশন পদত্যাগ করেননি
‘এটা নিয়ম রক্ষার ভোট কি না, এটা মোটেই নিয়ম রক্ষার ভোট না। নির্বাচন অনিবার্যভাবে প্রয়োজন।’
‘কেউ যদি মনে করেন যে ভোট দানের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে, তাহলে তা যাচাই করতে এবং আমাদের সততা পরীক্ষা করার জন্য আপনাকে স্বাগত জানাই।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বিদেশি কূটনীতিকদের বলেছেন, নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভোটারদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগে উৎসাহিত করছে, কিন্তু তাদের ভোটকেন্দ্রে যেতে জোরারোপ করছে না।
‘অনেকেই একটি বিভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে পড়েন, মনে করেন নির্বাচন কমিশন অসীম ক্ষমতার অধিকারী; প্রয়োজনে তিন মাস, তিন বছর বা ৩০ বছর পিছিয়ে দিতে পারে; এগুলো সত্য নয়।’
সিইসি বলেন, ‘সিস্টেমের উপর আস্থা রাখতে হবে। ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ দিতে হবে। আপনারা কেউ যদি কোনো রকম ব্যত্যয় সৃষ্টি করেন, আপনাকে হয়তো দেখতে পারব না, কিন্তু সেন্টারে যদি একটি ভোটও কারচুপি...
এক সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের সচিব জাহাংগীর আলম এ তথ্য জানান।
আজ শুক্রবার তিনি বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার, পুলিশ সুপার ও আঞ্চলিক নির্বাচনী কর্মকর্তাদের এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি উদ্বোধনের সময় এ কথা জানান।
‘আমাদের জন্য সংবিধানে নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যেই আমাদের নির্বাচন করতে হবে।’
‘ইভিএম ভোটে বলা হয় ধীরগতি, সেখানেও উপস্থিতি যথেষ্ট ভালো ছিল। আমরা আশা করি, আগামীতে ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে, সেখানে উপস্থিতি যথার্থ হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, দেশের বড় রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।
গত সোমবার দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মো. সাহাবুদ্দিন।
ছয় সংসদীয় আসনে উপনির্বাচনে আনুমানিক ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ ভোট পড়তে পারে বলে ধারণা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
‘কোথাও থেকে কোনো অনিয়ম, সহিংসতা, গণ্ডগোলের সংবাদ আমাদের কাছে আসেনি। নির্বাচনটি সুন্দর ছিল। আমরা সন্তুষ্ট।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমাদের ওপর কোনো চাপ নেই। আমরা কোনো চাপ অনুভব করছি না। আমরা আমাদের কাজ করছি।’
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে কে জিতবে তা নিয়ে আগ্রহ নেই যুক্তরাষ্ট্রের।