করমুক্ত আয়সীমা

‘জুলাই যোদ্ধাদের’ করমুক্ত আয়সীমা ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা

এই দুই অর্থবছরে স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়ের সীমা হবে ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা।

করমুক্ত আয়সীমা বেড়ে হতে পারে পৌনে ৪ লাখ

‘ব্যক্তিপর্যায়ে কিছুটা স্বস্তি দিতে এসব ব্যবস্থা বিবেচনা করা হচ্ছে।’

ন্যূনতম কর ২ হাজার টাকা দিতে হবে যাদের

এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ৮৮ লাখ মানুষের টিআইএন রয়েছে। তাদের মধ্যে আয়কর রিটার্নের প্রমাণ জমা দিয়েছেন ৩২ লাখ মানুষ।

ধনীদের স্বস্তি, করের বোঝা নিম্ন আয়ের মানুষের ওপর

আগামী অর্থবছরে করমুক্ত বার্ষিক আয়ের সীমা ৩ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৩ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ক্রমবর্ধমান জীবনযাত্রার ব্যয়ের মধ্যে এটিই করদাতাদের কিছুটা স্বস্তি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ডলার সাশ্রয়ে কনটেইনার আমদানিতে বড় ছাড়

বর্তমানে কনটেইনার আমদানিতে ১৫ শতাংশ শুল্ককর ছিল, যার পুরোটাই ছাড় পাবেন আমদানিকারকরা।

করমুক্ত আয়সীমা বেড়ে সাড়ে ৩ লাখ

প্রস্তাবে নারী ও ৬৫ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সের করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।