ওষুধ প্রস্তুতকারকরা দেশের চাহিদার প্রায় পুরোটা মেটানোর পাশাপাশি ১৬০ দেশে রপ্তানিও করছে। কিন্তু, প্রতিষ্ঠানগুলোকে কাঁচামাল আনতে হয় মূলত চীন ও ভারত থেকে।
প্রায় ৫০টি ওষুধ কোম্পানি ক্যানসার ও দীর্ঘমেয়াদি রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত বায়োলজিক ওষুধসহ মোট ৬১৭টি নতুন ওষুধ নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে।
এই বিশাল সংখ্যক গাধা হত্যার পেছনে রয়েছে চীনের ‘ইজিয়াও’ নামক ওষুধ উৎপাদন। গাধার চামড়া থেকে প্রাপ্ত কোলাজেন ব্যবহার তৈরি করা হয় এই ওষুধ।
গ্রামে ওষুধ যেন আর রোগ বাড়ানোর হাতিয়ার না হয়—এই নিশ্চয়তা দিতে হবে এখনই।
‘দেশের ওষুধের চাহিদার ৯৮ শতাংশ স্থানীয়ভাবে মেটানো হয়।’
বিস্তারিত জানিয়েছেন জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু হানিফ।
পুলিশ জানিয়েছে, রাসায়নিক উপকরণ বিস্ফোরিত হওয়ায় আহতদের অনেকের চামড়া পুড়ে গেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্টে ওষুধ রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৩১ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন ডলার।
ভেষজ ওষুধের প্রতি দিন দিন মানুষের আগ্রহ বাড়ছে, ফলে এই ওষুধের চাহিদাও দ্রুত বাড়ছে।
পুলিশ জানিয়েছে, রাসায়নিক উপকরণ বিস্ফোরিত হওয়ায় আহতদের অনেকের চামড়া পুড়ে গেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্টে ওষুধ রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৩১ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন ডলার।
ভেষজ ওষুধের প্রতি দিন দিন মানুষের আগ্রহ বাড়ছে, ফলে এই ওষুধের চাহিদাও দ্রুত বাড়ছে।
নিরীক্ষকরা আরও ৬টি আর্থিক অনিয়মের ঘটনা খুঁজে পেয়েছে, যার ফলে কোম্পানিটি শুধু ২০১৯-২০ অর্থবছরেই প্রায় ৩২ কোটি টাকার ক্ষতি করেছে।
এমএসআর ওষুধ সরবরাহকারী ঠিকাদারের প্রতিনিধি সাইদুর রহমান টিটোন দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'চুক্তি অনুযায়ী সবগুলো ওষুধ ২ মাস আগে সরবরাহ করা হয়েছে। আমরা ২০ আইটেমের ওষুধ সরবরাহ করেছি। আমাদের দায়িত্ব...
‘ওষুধ খাত থেকে এখন ১০০টিরও বেশি দেশে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে।’
কোনো রোগের কারণে চুল পাকতে শুরু করলে সেই রোগের চিকিৎসার মাধ্যমে চুল পাকা প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
দেশের ওষুধ শিল্পের অগ্রগতির কারণে তুলনামূলক কম খরচেই জীবন রক্ষাকারী ওষুধ কিনতে পারছেন সাধারণ মানুষ। তবে, ডলার সংকটের কারণে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি করতে ক্রেডিট লেটার (এলসি)...
গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির কারণে ওষুধ উৎপাদন খরচ অন্তত ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে উৎপাদনকারীরা মনে করছেন। এতে করে সার্বিকভাবে চিকিৎসা খরচও বাড়বে।
চট্টগ্রামে অভিযান চালিয়ে ৪০ লাখ টাকার অনিবন্ধিত ওষুধ জব্দ করা হয়েছে। একইসঙ্গে ৩ ফার্মেসিকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।