দেশের ক্রমেই কমতে থাকা রিজার্ভকে শক্তিশালী করতে এটি আশার আলো দেখাচ্ছে।
গতকাল প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, এমএফএস অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের ব্যবধান ৩৫ দশমিক ৪২ পারেসেন্টেজ পয়েন্ট।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে এমএফএস ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২১ কোটি ৫০ লাখ।
বাংলাদেশের নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলো মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) অপারেটরদের মাধ্যমে প্রিমিয়াম সংগ্রহ করতে পারবে।
বিএফআইইউ গত নয় মাসে ৩৭১টি অনলাইন গেমিং/বেটিং লেনদেন, অনলাইন ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কিত ৯১ লেনদেন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কিত ৪১৩ লেনদেনের তথ্য সংগ্রহ করেছে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের জন্য চাঁদাদাতারা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে চাঁদা জমা দিতে পারবেন।
এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস (এমএফএস) প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব আয় আগের বছরের তুলনায় ২২ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
এই সর্বোচ্চ লেনদেনের কারণ—গ্রাহকরা ক্রমবর্ধমান অনলাইন ব্যাংকিংয়ের দিকে ঝুঁকছেন এবং ব্যাংকগুলো দ্রুত ও ঝামেলামুক্ত পরিষেবা দিতে প্রযুক্তি উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, এমএফএসের মাধ্যমে মোবাইল ফোন রিচার্জের হার গত এপ্রিলে আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ১৭ কোটি টাকা হয়েছে। এই খাতে প্রবৃদ্ধির হার বছরে প্রায় ৩০ শতাংশ।
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে দিনে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার এবং মাসে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা লেনদেন করা যাবে।
দেশের চলমান পরিস্থিতিতে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে ব্যাংকিং সেবা অব্যাহত রাখতে প্রয়োজনে বিকল্প উপায়ে সেবা চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।