খেলাপি ঋণের কারণে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ছয় মাসে ব্যাংকটির মোট লোকসান ৭১ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৬৩ কোটি টাকা হয়েছে।
সাংবাদিকদের সব প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে তড়িঘড়ি করে সংবাদ সম্মেলন ছেড়ে চলে যান খলিলুর রহমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে তার মিটিং আছে বলে জানান।
আমানতকারী ও ব্যাংকের স্বার্থ সংরক্ষণ ও সুশাসন নিশ্চিত করতে পর্ষদ ভেঙে দেওয়ার কথা বাংলাদেশ ব্যাংকের আদেশে বলা হয়েছে।
‘পরিচালনা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আমরা যদি ব্যাংকটিকে ভালো অবস্থায় আনতে পারি তবে অন্য ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হবো না।’
২০১৩ সালের শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৮৯ কোটি টাকা। এক বছর পর তা বেড়ে ৯১০ কোটি টাকা হয়। তখন থেকেই খেলাপির পরিমাণ বাড়তে থাকে বলে ব্যাংকের আর্থিক বিবরণীতে উঠে এসেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে এনবিএলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঋণ ও অগ্রিম অর্থের সুদ থেকে আয় কম হওয়ায় শেয়ার প্রতি আয় কমেছে। ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৯৮ পয়সা। আগের...