এতে এই অঞ্চলের উত্তেজনা আরও বাড়বে এবং বড় ধরনের সংঘাতের ঝুঁকি তৈরি হবে বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ব সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজ জানিয়েছে, ‘মজিদ’ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা সাফল্যের সঙ্গে ড্রোন হামলা প্রতিরোধের পরীক্ষায় পাস করেছে।
ট্রাম্প বলেন, ‘খুব ভালো হয় যদি সামরিক উদ্যোগ এড়িয়ে বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা যায়।’
এই চুক্তির মেয়াদ ২০ বছর।
তেহরানের সুপ্রিম কোর্ট ভবনের বাইরে গুলিবর্ষণের শিকার হন তিন বিচারপতি।
দুই মাসব্যাপী সামরিক মহড়া শুরু করেছে ইরান। দেশটির সামরিক বাহিনী বলছে, তারা এই মহড়ায় নতুন ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে।
আগামী দিনগুলোতে ‘চিরশত্রু’ ইসরায়েল ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন মার্কিন প্রশাসনের কাছ থেকে বাড়তি চাপের মোকাবিলায় এই ড্রোনের ব্যবস্থা করেছে আইআরজিসি।
এই ক্ষেপণাস্ত্র কারখানার দেখভালের দায়িত্বে ছিল ইরানের বিপ্লবী রক্ষী বাহিনী (আইআরজিসি)।
ইরানের প্রশাসনের বক্তব্য ছিল, সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে দেশের মানুষ সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলে। সে জন্যই এতদিন এই সমাজমাধ্যমগুলো বন্ধ করে রাখা হয়েছিল।
তাকে কম্বোডিয়ায় গ্রেপ্তার করেছে এফবিআই।
মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে অস্থিরতা এখন তুঙ্গে।
গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলের উদ্দেশ্যে ২০০ মিসাইল ছোড়ে ইরান। যার জবাবে ২৬ অক্টোবর ইরানে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল।
২০১৯ সন্দীপন খান নামের এক পাঠক এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেন
এমন সময়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো যখন ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার পাল্টা জবাব দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরান।
মার্কিন কর্মকর্তা দাবি করেন সরাসরি ইরানের কাছে এই বার্তা পাঠিয়েছে ওয়াশিংটন। তবে ইসরায়েলি সূত্র জানান, সুইস মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে তেহরানের কাছে এই বার্তা পাঠানো হয়েছে।
ইসরায়েলি গোয়েন্দারা বলছেন, ইরাকি ভূখণ্ড থেকে ইসরায়েলের উদ্দেশে অসংখ্য ড্রোন ও ব্যালিসটিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়বে ইরান।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট এই তথ্য উপস্থাপন করে মন্তব্য করেন, যুদ্ধের লক্ষ্য পূরণ হতে আর বেশি দেরি নেই।
সোমবার ইরানের অনুরোধে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের আলোচনার বিষয় ছিল ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের বিমান হামলা।
টেলিভিশনে প্রচারিত সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে বাঘাই বলেন, ‘জায়নিস্ট শাসককে উচিত জবাব দিতে সম্ভাব্য সব উপকরণ ব্যবহার করবে ইরান।’