এখন পর্যন্ত বকেয়া আমদানি বিল দাঁড়িয়েছে ৪০০ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কাছে সবচেয়ে বেশি বকেয়া আছে।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতি দুই মাস পর পর আমদানি বিল পরিশোধ করে।
সাধারণত আকুর মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতি দুই মাস পরপর আমদানি বিল পরিশোধ করে এবং এই বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কিছুটা কমে যায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, বিনিময়ে ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ টাকা সংগ্রহ করেছে।
গত এক বছরে রিজার্ভের পরিমাণ কমেছে ২৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (এসিইউ) কাছে গত ৬ মার্চ ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার আমদানি বিল পরিশোধ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।