ফ্ল্যাটটি তিনি ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ থেকে গুলশান-২ এর ৭১ নম্বর রোডের একটি ফ্ল্যাট নিয়েছেন।
দুদক জানায়, গোলাপের অঘোষিত সম্পদের পরিমাণ ৬৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
তার নামে থাকা ৪৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এই অংকের লেনদেন হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে ৩৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগও আছে।
দুদকের সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, জব্দ করা কাগজপত্র তদন্তে উল্লেখযোগ্য সহায়তা করবে
আদালতের আদেশের অনুলিপি তিন দেশের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অপরাধে পুলিশের সাবেক উপপরিদর্শক (এসআই) আলী আকবর শেখকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন খুলনার একটি আদালত।
তিনি বলেন, শুধু আইন দিয়ে সব সমস্যার সমাধান হয় না, দুর্নীতিরও হয় না। এর জন্য দরকার সচেতনতা, সামাজিক আন্দোলন।
লাখো প্লেসমেন্ট শেয়ার শুধু তাকেই দেওয়া হয়নি, তার পরিবারের সদস্যরাও বিপুল সংখ্যক প্লেসমেন্ট শেয়ার কিনেছেন।
প্রজাতন্ত্রের কোনো পদে থেকে বৈধ আয় দিয়ে এত বিপুল সম্পদ অর্জন সম্ভব নয়। ফলে এটি বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে এই সম্পদ তারা অর্জন করেছেন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে।
‘আদালতের পরবর্তী আদেশ না আসা পর্যন্ত ওই স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি, হস্তান্তর ও বিনিময় করা যাবে না।’
ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ও ধানমন্ডি, বরিশালের মুলাদী এবং নরসিংদীর রায়পুরায় এসব স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।
মামলায় সাহানাকে প্রধান আসামি এবং মোবারককে দ্বিতীয় আসামি করা হয়েছে।
তিন মাসের মধ্যে এ বিষয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
তিনি বলেন, অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশ জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে।
এক রিটের শুনানিকালে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াত লিজুর হাইকোর্ট বেঞ্চ বিস্ময় প্রকাশ করে এ কথা বলেন।
অসহযোগিতা করলে বিষয়টি মামলার দিকে গড়াবে বলে দুদক সূত্র জানায়।