ফেভারিটের প্রশ্নে মঈনের হুঙ্কার

Moeen Ali
সংবাদ সম্মেলনে মঈন আলি। ছবি: ফিরোজ আহমেদ

সর্বশেষ ১০ ওয়ানডের ৭টা হেরেছে ইংল্যান্ড। অন্যদিকে ঘরের মাঠে বাংলাদেশ আছে সেরা ছন্দে। সবশেষ ১০ ম্যাচের ৭টা জিতেছে তামিম ইকবালের দল। কোনো প্রতিপক্ষের জন্যই এখানে আছে কঠিন চ্যালেঞ্জ। সব হিসেব মিলিয়ে বাংলাদেশই কি ফেভারিট? প্রশ্ন শুনে মঈন আলি যেন উড়িয়ে দিলেন এই প্রসঙ্গ।

২০১৬ সালের পর ঘরের মাঠে টানা ৭টি ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের রেকর্ড এবং দুই দলের সাম্প্রতিক ফর্ম মিলিয়ে মঙ্গলবার প্রশ্ন করা হয় সংবাদ সম্মেলনে, তবে কি বাংলাদেশই এই সিরিজে ফেভারিট?

ইংল্যান্ডের অলরাউন্ডার মঈন 'ফেভারিট' টার্মটাই যেন উড়িয়ে দিতে চাইলেন, মনে করিয়ে দিলেন তারা আসলে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন,  'কে ফেভারিট সেটা কিছু মানে তৈরি করে না। নিজেদের কন্ডিশনে বাংলাদেশ খুব ভালো। আমরা জানি গত ১০ ম্যাচের ৮টা (৭টা) আমরা হেরেছি। কিন্তু আমরা বিশ্বের চ্যাম্পিয়ন দল, ভালো করে এসেছি।'

বাংলাদেশ সফরে সম্ভাব্য সেরা বোলিং আক্রমণই পাচ্ছে ইংল্যান্ড। মঈনও সেদিকে ঈশারা করে হুঙ্কার দিলেন যেন বাংলাদেশকে,  'আমরা সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের সেরা দলটা পাইনি। এখন উডি (মার্ক উড) আছে, জোফরা আছে। নতুনও কিছু আছে যেমন উইল জ্যাকস। এরকম খেলোয়াড় নিয়ে আমরা রোমাঞ্চিত। ফেভারিট ব্যাপারটা সিরিজ শেষ হওয়ার আগে এটা তেমন বড় কিছু নয়।'

মিরপুরের মাঠে খেলতে হলে প্রতিপক্ষের জন্য স্পিনের ফাঁদ তৈরি করে বাংলাদেশ। নিজেদের মাঠের সুবিধা নিয়ে ব্যাটে-বলে বড় প্রতিপক্ষকেও ভড়কে দিতে চায় লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। প্রতিপক্ষ নিয়ে সমীহ থাকলেও নেতিবাচক কোন চিন্তায় কাবু নয় ইংল্যান্ড, পরিষ্কার জানালেন মঈন,  'কোন কিছু নিয়ে ভয় নাই। আমরা জানি তারা ভালো দল। তাদের ভালো কিছু ব্যাটার আছে। লিটন, তামিম তারা খুব ভালো খেলোয়াড়। এবং বোলিংও ভালো। কাউকে ভয় পাওয়ার আসলে কিছু নাই। আমাদের নিজেদের খেলায় থাকতে হবে, ভালো করতে হবে।'

Comments

The Daily Star  | English

Stocks fall on poor performance of large companies

Indexes of the stock market in Bangladesh declined yesterday on rising the day before, largely due to the poor performance of Islami Bank Bangladesh along with the large-cap and blue-chip shares amid sales pressures..Large-cap refers to shares which account for large amounts in market capi

4h ago