জাতীয় দলের ক্যাম্প ছেড়ে প্রিমিয়ার লিগ খেলছেন ৪ ক্রিকেটার

mahmudullah and afif hossain

১০ ক্রিকেটারকে জাতীয় দলের ক্যাম্পে চলে যাওয়ায় একাদশ সাজানো নিয়ে সংকটে বলেছিল আবাহনী লিমিটেড। ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির কাছে আবেদনের ভিত্তিতে হয়েছে তাদের সংকটের সমাধান, তিন তারকাকে শিরোপা নির্ধারনী ম্যাচে দলে পেয়েছে তারা। রানার্সআপ লড়াইয়ে থাকার ম্যাচে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব পেয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের জন্য চট্টগ্রামে দলের সঙ্গে ছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আফিফ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব ও তানবীর ইসলাম। এই চারজন চট্টগ্রাম থেকে উড়ে এসে বিকেএসপিতে খেলছেন প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ।

আবাহনীর হয়ে মাঠে নেমেছেন আফিফ, তানজিম ও তানবীর। মোহামেডানের হয়ে খেলছেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ। চট্টগ্রামে আজ সকাল ১০টা থেকে অনুশীলন করছে বাংলাদেশ দল। প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ খেলতে হওয়ায় এই ম্যাচে অনুশীলনে থাকতে পারছেন না তারা। জানা গেছে, এই ম্যাচে তিনজন খেলোয়াড় চেয়ে ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির কাছে আবেদন করে আবাহনী, মোহামেডানের একজন খেলোয়াড়ই ছিলেন জাতীয় দলে। তাকে এই ম্যাচের জন্য চায় মোহামেডান। খেলোয়াড় চেয়েছিল শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবও। তবে তাদের কাউকে ছাড়া হয়নি। প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের দুই খেলোয়াড় জাতীয় দলে থাকলেও তারা তাদেরকে চেয়ে আবেদন করেনি। 

৩ মে চট্টগ্রামে শুরু হবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটি। সিরিজ উপলক্ষে ২৬ তারিখ থেকে ২৮ তারিখ পর্যন্ত বিশেষ ক্লোজডোর ক্যাম্প পরিচালনা হয় জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। সোমবার বিশ্রামের পর মঙ্গলবার থেকে আবার সিরিজের প্রস্তুতিতে নামবেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।

প্রিমিয়ার লিগে এখন অবধি ১৩ ম্যাচের সবগুলো জেতা আবাহনী আজ শেখ জামাল ধানমন্ডিকে হারালেই দুই ম্যাচ বাকি থাকতে হয়ে যাবে চ্যাম্পিয়ন। এদিকে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের সামনে সুযোগ আছে রানার্সআপ হওয়ায়। শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ লড়াইয়ে তারা দলে পেয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে।

এই ম্যাচ খেলেই এই চার ক্রিকেটার ফের যোগ দেবেন জাতীয় দলের ক্যাম্পে। প্রিমিয়ার লিগের বাকি দুই ম্যাচে আর খেলার সুযোগ নেই তাদের। 

Comments

The Daily Star  | English
Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

17h ago