টেক্টরের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশকে ৩২০ রানের লক্ষ্য দিল আইরিশরা
ইংল্যান্ডের চেমসফোর্ডে তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে টাইগারদের বড় লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে স্বাগতিকরা।
বৃষ্টির কারণে ৪৫ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে আইরিশরা স্কোরবোর্ডে জমা করেছে ৬ উইকেটে ৩১৯ রান। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৩১তম ম্যাচে চতুর্থ সেঞ্চুরির দেখা পান হ্যারি টেক্টর। ১১৩ বল খেলে ১৪০ রান করেছেন তিনি। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৭ চার ও ১০ ছক্কা।
দুর্দান্ত টেক্টরের ঝড়ো ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি তাণ্ডব চালান জর্জ ডকরেল। সাতে নেমে ৭৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। মাত্র ৪৭ বল মোকাবিলায় তিনি মারেন ৩ চার ও ছক্কা। মার্ক অ্যাডায়ার খেলেন ২ ছক্কায় ৮ বলে ২০ রানের কার্যকর ইনিংস।
অথচ ইনিংসের শুরুতে ১৬ রানে দুই ওপেনারকে হারিয়ে বেশ চাপে পড়েছিল আয়ারল্যান্ড। সেখান থেকে দলকে সঠিক দিশা দেন অধিনায়ক অ্যান্ড্রু ব্যালবার্নি ও টেক্টর। তৃতীয় উইকেটে ১০৪ বলে ৯৮ রান যোগ করেন তারা।
৫৭ বলে ৫ চারে ৪২ করে থামেন ব্যালবার্নি। এরপর ষষ্ঠ উইকেটে ডকরেলের সঙ্গে ৬৮ বলে ১১৫ রানের অসাধারণ জুটি গড়েন টেক্টর। এই দুজনের পাশাপাশি অ্যাডায়ারের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে শেষ ১০ ওভারে ১২৩ রান তোলে আয়ারল্যান্ড।
প্রথম দিকে বাংলাদেশের পেসাররা যে চাপ প্রয়োগ করেছিলেন পরে তা আলগা হয়ে যায়। স্পিনারদের কাছ থেকে আসেনি প্রত্যাশিত সহায়তা। বিস্ময় জাগিয়ে অধিনায়ক তামিম ইকবাল অফ স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজকে ৪০ ওভারের পর আক্রমণে আনেন।
তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ ২ উইকেট নেন ৪৮ রানে। ১ উইকেট নিতে আরেক ডানহাতি ফাস্ট বোলার ইবাদত হোসেনের খরচা ৫৬ রান। তবে ভীষণ খরুচে ছিলেন শরিফুল ইসলাম। এই বাঁহাতি পেসার ২ উইকেট নিলেও লাইন ও লেংথে ভুগে ৯ ওভারে দেন ৮৩ রান।
তারকা বাঁহাতি স্পিনার সাকিব আল হাসান উইকেটশূন্য থাকেন ৫৭ রান দিয়ে। আরেক বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম নেন ১ উইকেট। তিনিও সুবিধা করতে পারেননি। ৭ ওভারে দেন ৫৯ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
আয়ারল্যান্ড: ৪৫ ওভারে ৩১৯/৬ (ডোহেনি ১২, স্টার্লিং ০, ব্যালবার্নি ৪২, টেক্টর ১৪০, টাকার ১৬, ক্যাম্পার ৮, ডকরেল ৭৪*, অ্যাডায়ার ২০*; হাসান ২/৪৮, শরিফুল ২/৮৩, ইবাদত ১/৫৬, সাকিব ০/৫৭, তাইজুল ১/৫৯, মিরাজ ০/১৩)।
অবশেষে টেক্টরকে থামালেন ইবাদত
আগের বলেই ছক্কা হজম করেছিলেন ইবাদত হোসেন। তবে প্রতিশোধ নিতে সময় নিলেন না এই ডানহাতি পেসার। ৪২তম ওভারের শেষ বলে তিনি বোল্ড করলেন হ্যারি টেক্টরকে। গতিতে পরাস্ত হন আয়ারল্যান্ডের এই ব্যাটার।
সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ১১৩ বলে ১৪০ রান করেন টেক্টর। তার ব্যাট থেকে আসে ৭ চার ও ১০ ছক্কা। ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডের হয়ে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ছক্কার রেকর্ডের মালিক এখন তিনি।
টেক্টর ভাঙলেন আইরিশ দলনেতা অ্যান্ড্রু ব্যালবার্নির রেকর্ড। ২০১৯ সালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে আগের কীর্তিটি গড়েছিলেন ব্যালবার্নি। ১৪৫ রানের ইনিংসের পথে মেরেছিলেন ৮ ছক্কা।
ইবাদতের কল্যাণে থামল স্বাগতিকদের ৬৮ বলে ১১৫ রানের ষষ্ঠ উইকেট জুটি। ওভার শেষে তাদের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২৮২ রান। ক্রিজে আছেন ঝড় তোলা জর্জ ডকরেল ৩৭ বলে ৫৮ রানে। তার সঙ্গী মাত্রই নামা মার্ক অ্যাডায়ার।
বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে ডকরেলের হাফসেঞ্চুরি
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে খেলতে থাকা জর্জ ডকরেল তুলে নিলেন হাফসেঞ্চুরি। সেজন্য তার লাগল মাত্র ৩১ বল। এই ইনিংস খেলার পথে তিনি মারেন ২ চার ও ৪ ছক্কা।
ইনিংসের ৪১তম ওভারে প্রথমবারের মতো মেহেদী হাসান মিরাজকে বোলিংয়ে আনেন বাংলাদেশের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ওভারের দ্বিতীয় বলে ডাবল নিয়ে পঞ্চাশ স্পর্শ করেন ডকরেল।
দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে টেক্টরের সেঞ্চুরি
ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৩১তম ম্যাচে চতুর্থ সেঞ্চুরি তুলে নিলেন হ্যারি টেক্টর। ১৬ রানের মধ্যে দুই ওপেনারের বিদায়ের পর মাঠে নেমে পাল্টা আক্রমণে মনোযোগী তিনি। তার নৈপুণ্যে বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুঁড়ে দেওয়ার পথে আছে আয়ারল্যান্ড।
টেক্টর সেঞ্চুরি পূরণ করেন মাত্র ৯৩ বলে। ব্যক্তিগত মাইলফলক অর্জনের পথে তিনি মারেন সমান ছয়টি করে চার ও ছক্কা। তিনি ফিফটি স্পর্শ করেছিলেন ৫৩ বলে। এরপর তার রান তোলার গতি অনেক বেড়েছে।
তাইজুল ইসলামের করা ৩৫তম ওভারের চতুর্থ বলে সিঙ্গেল নিয়ে তিন অঙ্কে পৌঁছে যান টেক্টর। রান নেওয়ার জন্য দৌড় শুরু করেই হাত উঁচিয়ে উল্লাস করতে থাকেন তিনি। আর সেঞ্চুরি পূর্ণ হওয়ার পর সতীর্থ ও দর্শকদের করতালিতে ভাসেন।
ওভার শেষে আইরিশদের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৯৬ রান। ১০০ করা টেক্টরের সঙ্গে জর্জ ডকরেল খেলছেন ১৫ বলে ১৭ রানে।
তাইজুল ফেরালেন ক্যাম্পারকে
৩১তম ওভারে আয়ারল্যান্ডের পঞ্চম উইকেট তুলে নিল বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের সংগ্রহ তখন ১৬৭ রান।
তাইজুল ইসলামের বল অফ সাইডে সরে সুইপ করতে চেয়েছিলেন কার্টিস ক্যাম্পার। ব্যাট পেরিয়ে বল আঘাত করে তার প্যাডে। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার।
সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট না হয়ে রিভিউ নেন ক্যাম্পার। রিপ্লেতে দেখা যায়, বল উপড়ে ফেলত লেগ স্টাম্প। ১১ বলে ৮ রানে থামেন ক্যাম্পার।
ক্রিজে আছেন হ্যারি টেক্টর ৮২ বলে ৮৮ রানে। সেঞ্চুরির সুবাস পাচ্ছেন তিনি। অপরপ্রান্তে ২ বল খেলা জর্জ ডকরেল এখনও রানের খাতা খুলতে পারেননি।
টাকারের হন্তারকও শরিফুল
নিজের পরপর দুই ওভারে উইকেটের দেখা পেলে শরিফুল ইসলাম। ২৬তম ওভারের শেষ ডেলিভারিতে তিনি বিদায় করলেন লরকান টাকারকে। ৩ চারে টাকারের সংগ্রহ ১১ বলে ১৬ চার।
প্রথম থেকেই মারমুখী ঢঙে থাকা টাকার এগোতে পারেননি বেশিদূর। অন সাইড দিয়ে বল সীমানার বাইরে পাঠানোর চেষ্টা করেছিলেন তিনি। ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ তালুবন্দি করেন লিটন কুমার দাস।
দলীয় ১৩৮ রানে আইরিশদের চতুর্থ উইকেটের পতন ঘটাল বাংলাদেশ। ক্রিজে আছেন হ্যারি টেক্টর ৬৫ বলে ৬৭ রানে। তার সঙ্গী মাত্রই নামা কার্টিস ক্যাম্পার।
বিপজ্জনক জুটি ভাঙলেন শরিফুল
অ্যান্ড্রু ব্যালবার্নি ও হ্যারি টেক্টরের জুটি ক্রমেই বিপজ্জনক হয়ে উঠছিল বাংলাদেশের জন্য। তাদের কল্যাণে শুরুতে ২ উইকেট হারানোর ধাক্কা সামলে একশ পেরিয়ে যায় আয়ারল্যান্ডের সংগ্রহ। অবশেষ জুটিটি ভাঙতে পারল সফরকারীরা। সেই কৃতিত্ব বাঁহাতি পেসার শরিফুল ইসলামের।
২৪তম ওভারের তৃতীয় বলটি ছিল ফুল লেংথের। অফ স্টাম্পের বাইরে দিয়ে তা চলে যাচ্ছিল। ড্রাইভ করার চেষ্টায় পরাস্ত হন ব্যালবার্নি। বল তার ব্যাটের বাইরের দিকে লেগে জমা পড়ে মুশফিকুর রহিমের গ্লাভসে।
৫৭ বলে ৫ চারে ৪২ রানে বিদায় নেন ব্যালবার্নি। ভাঙে টেক্টরের সঙ্গে তার ১০৪ বলে ৯৮ রানের তৃতীয় উইকেট জুটি। দলীয় ১১৪ রানে তৃতীয় উইকেটের পতন হলো আইরিশদের।
তাইজুলকে তিন ছক্কা হাঁকিয়ে টেক্টরের ফিফটি
বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলামের ওপর চড়াও হলেন হ্যারি টেক্টর। চারে নামা আয়ারল্যান্ডের এই ব্যাটার ২০তম ওভারে হাঁকালেন তিনটি ছক্কা। তৃতীয় ছক্কাটির মাধ্যমে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের নবম হাফসেঞ্চুরির স্বাদ নিলেন তিনি।
ওভারের দ্বিতীয় বলে ডিপ মিডউইকেট দিয়ে বিশাল ছক্কা হাঁকান টেক্টর। পরের ডেলিভারিটি তিনি সীমানা ছাড়া করেন লং অন দিয়ে। এরপর চতুর্থ বলে কাউ কর্নার দিয়ে আরেকটি বড় ছক্কা মারেন তিনি।
তাইজুলের ওভার থেকে সব মিলিয়ে আসে ২০ রান। ফিফটি পূরণ করতে টেক্টর খরচ করেন ৫৩ বল। তার ইনিংসে চার দুটি এবং ছক্কা চারটি।
ব্যালবার্নি-টেক্টরের জুটিতে পঞ্চাশ
শুরুর চাপ সামলে দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন আইরিশ অধিনায়ক অ্যান্ড্রু ব্যালবার্নি ও হ্যারি টেক্টর। তাদের জমা ওঠা জুটির রান পঞ্চাশ স্পর্শ করল ইনিংসের ১৭তম ওভারে।
তাইজুল ইসলামের করা ওভারের তৃতীয় বলে সিঙ্গেল নেন টেক্টর। তাতে ব্যালবার্নির সঙ্গে তার জুটিতে চলে আসে পঞ্চাশ। সেজন্য তাদের লাগল ৬৮ বল। সেখানে তিনে নামা ব্যালবার্নির অবদান ২০, টেক্টরের ৩০।
জীবন পেলেন টেক্টর
১৪তম ওভারের শেষ বলে জীবন পেলেন হ্যারি টেক্টর। এর বড় কারণ হলো তাইজুল ইসলাম ও শরিফুল ইসলামের মধ্যকার ভুল বোঝাবুঝি। বেঁচে যাওয়ার সময় টেক্টরের রান ২৩।
পেসার ইবাদত হোসেনের শর্ট বল পুল করেন টেক্টর। তবে টপ এজ হয়ে সেটা উঠে যায় আকাশে। মিড উইকেট থেকে দৌড়ে যান শরিফুল। ডিপ স্কয়ার লেগ থেকে আসতে থাকেন তাইজুল। সেদিকে লক্ষ্য করতে গিয়ে গড়বড় করে ফেলেন শরিফুল।
ক্যাচ লুফে নেওয়ার জন্য ঝাঁপ দিলেন শরিফুল। তবে হাত ছোঁয়ালেও বল মুঠোয় জমাতে পারলেন না। ফলে দারুণ একটি সুযোগ নষ্ট হলো বাংলাদেশের।
হাসানের দ্বিতীয় শিকার ডোহেনি
আয়ারল্যান্ডের দুই ওপেনারকেই আউট করলেন হাসান মাহমুদ। পল স্টার্লিংয়ের পর তার শিকার হলেন স্টিফেন ডোহেনি। ২১ বলে ২ চারে ১২ রান করেন ডোহেনি।
অফ স্টাম্পের বাইরের কিছুটা শর্ট লেংথের ডেলিভারি ব্যাকফুটে গিয়ে পাঞ্চ করেছিলেন ডোহেনি। কিন্তু ব্যাটের বাইরের দিকে লেগে বল চলে যায় পয়েন্টে। ক্যাচ লুফে নিয়ে বাংলাদেশকে উল্লাসে মাতান মেহেদী হাসান মিরাজ।
সপ্তম ওভারের প্রথম বলে দলীয় ১৬ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতন হলো আইরিশদের। তাতে বেশ চাপে পড়ল তারা। ক্রিজে আছেন অধিনায়ক অ্যান্ড্রু ব্যালবার্নি ও হ্যারি টেক্টর।
প্রথম ওভারেই হাসানের আঘাত
ছন্দে থাকা ডানহাতি পেসার হাসান মাহমুদ শুরুতেই বাংলাদেশকে এনে দিলেন সাফল্য। আইরিশদের ইনিংসের প্রথম ওভারেই তিনি করলেন আঘাত। সাজঘরে ফিরতে হলো অভিজ্ঞ ওপেনার পল স্টার্লিংকে।
হাসানের ভেতরে ঢোকা লেংথ বল স্টার্লিংয়ের ব্যাটের ভেতরের দিকে লেগে চলে যায় পেছনে। বামদিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্যাচ লুফে নেন উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিম। তবে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের জোরালো আবেদনে সাড়া মেলেনি আম্পায়ারের।
সতীর্থদের সঙ্গে কথা বলে রিভিউ নেন অধিনায়ক তামিম ইকবাল। টেলিভিশন রিপ্লে দেখে তৃতীয় আম্পায়ার নিশ্চিত হন যে ব্যাটে-বলে সংযোগ হয়েছে। ফলে আউটের সিদ্ধান্ত আসে তার তরফ থেকে।
২ বল খেলে রানের খাতা খুলতে পারেননি স্টার্লিং। দলীয় ১ রানে প্রথম উইকেট হারায় আয়ারল্যান্ড। ক্রিজে আছেন আরেক ওপেনার স্টিফেন ডোহেনি ও অধিনায়ক অ্যান্ড্রু ব্যালবার্নি।
টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
টস ভাগ্য এলো বাংলাদেশের পক্ষে। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত বেছে নিলেন টাইগার দলনেতা তামিম। দুই দলেরই একাদশে নেই কোনো পরিবর্তন।
বৃষ্টির বাগড়ায় সিরিজের প্রথম ওয়ানডে পরিত্যক্ত হয়। এই ম্যাচের শুরুতেও হানা দেয় হালকা কিন্তু বিরতিহীন বেরসিক বৃষ্টি। লম্বা সময়ের অপেক্ষা শেষে নির্ধারিত সময়ের ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর হয় টস।
বৃষ্টিতে সময় নষ্ট হওয়ায় ম্যাচের দৈর্ঘ্য কিছুটা কমানো হয়েছে। দুই দল ৪৫ ওভার করে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাবে। পাওয়ার প্লেগুলো থাকছে যথাক্রমে ৯, ২৭ ও ৯ ওভারের।
গত মঙ্গলবার একই ভেন্যুতে আগের ম্যাচে টস হেরে আগে ব্যাটিং পেয়ে ৯ উইকেটে ২৪৬ রান করে বাংলাদেশ। জবাবে আয়ারল্যান্ড ১৬.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৬৫ রান তোলার পর নামা বৃষ্টি আর থামেনি। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভেস্তে যায় খেলা।
Comments