দলটির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অন্য কেউ নয়, নিজেরাই।
করোনাভাইরাস মহামারির সময় এই আইসিউগুলো চালু হলেও এগুলো যেকোনো হাসপাতালের নিয়মিত সেবার অপরিচ্ছেদ্য অংশ। আমরা এটা জেনে মর্মাহত হয়েছি যে চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে বিশ্বব্যাংক অস্বীকৃতি জানানোয় প্রকল্পের...
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের দেওয়া জুনে সড়ক দুর্ঘটনার নিহতের তথ্য নতুন করে এই সমস্যার বিষয়ে হুশিয়ারি দিয়েছে
সরকার যখন নিজের জায়গায় থাকে, তখনই মানুষ তার কাজকে সম্মান করে।
যতদিন এসব শব্দের ব্যবহার বন্ধ না হবে, ততদিন মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন সম্ভব নয়।
জনগণকে সচেতন করেই যদি পৃথিবীতে মব বা অপরাধ থামানো যেত, তাহলে আর পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিচার বিভাগের প্রয়োজন হতো না।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক চুক্তি। দ্বন্দ্বময় এক বিশেষ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে গণআকাঙ্ক্ষা, প্রতিরোধ বাস্তবতা ও ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনাকে ভিত্তি দিতে এ ধরণের সনদ অপরিহার্য।
সময় এসেছে, বাংলাদেশ যেন ঔষধি গাছকে ওষুধশিল্পের মূলধারায় তুলে এনে দেশের অর্থনীতি, স্বাস্থ্য ও পরিবেশকে একসঙ্গে শক্তিশালী করে।
গ্রামে ওষুধ যেন আর রোগ বাড়ানোর হাতিয়ার না হয়—এই নিশ্চয়তা দিতে হবে এখনই।
নির্বাচনি ব্যবস্থাকে পাশ কাটিয়ে যদি অন্তর্বর্তী সরকারও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, সেটি আগের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে পরিগণিত হবে।
এই চ্যানেল বিষয়ে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী যদি রাজি না থাকে বা চীন-ভারতের কারো আপত্তি থাকলে একে সুরক্ষা দেবে কে?
কেটে ফেলা বটের ঝুরি হয়ে প্রাণ-প্রকৃতির সঙ্গে বসবাসের জীবনপ্রণালী নিয়ে আমরাও কি দাঁড়াব একসঙ্গে?
ইউটিউবে খবর ও ‘টক-শো’র নামে কিংবা ইচ্ছামাফিক ভিডিও ও কনটেন্ট বানিয়ে অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এটি নতুন মাত্রা পেয়েছে। দেশের বড় একটি অংশের মানুষ এ ধরনের ‘খবরে’ বিভ্রান্ত...
এই গণতান্ত্রিক চেতনা ও শাসনব্যবস্থার কল্পিত নৈতিকতা বিএনপির তৃণমূলের বাস্তবতায় প্রতিফলিত হচ্ছে না।
অন্তর্বর্তী সরকার কি সংস্কার করেই নির্বাচনে যাবে? নাকি, নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দল ও অন্তর্বর্তী সরকার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যাবে?
বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গন ট্যাগিংমুক্ত ও মব সন্ত্রাস মুক্ত হোক। প্রতিষ্ঠিত হোক নিয়ন-নীতি ও আইনের শাসন।
‘আমাদের অর্থনীতি পুঁজিতান্ত্রিক হলেও এখানে সমাজ জীবনে কুৎসিত সামন্তীয় সংস্কৃতি বিদ্যমান। শ্রম ও শ্রমিককে এখানে মর্যাদার সঙ্গে দেখতে শেখেনি সমাজ। তবে এর কারণ রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক।’
তরুণদের সহানুভূতিশীল ও শান্তিপ্রিয় মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পুরো সমাজকে সচেষ্ট হতে হবে। এটাই জাতিকে টিকিয়ে রাখার একমাত্র পথ।