মেঘনায় ট্রলারডুবি: অভিযান শেষ, উদ্ধার ৯ মরদেহ

নিখোঁজ সবার মরদেহ উদ্ধারের মাধ্যমে শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের ভৈরব ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের মাঝামাঝি এলাকায় মেঘনা নদীতে ট্রলার ডুবির ঘটনার চতুর্থ দিনে নিখোঁজ পুলিশ কনস্টেবল ও তার ছেলেসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধারের মধ্য দিয়ে অভিযান শেষ হয়েছে।

নৌ-পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ এবং ফায়ার সার্ভিসের যৌথ অভিযানে এ নিয়ে গত চারদিনে মোট নয়জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

ভৈরব নৌ-পুলিশ ইউনিটের অফিসার ইনচার্জ কেএম মনিরুজ্জামান চৌধুরী দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, এই দুর্ঘটনায় দিনেই একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয় এবং আটজন নিখোঁজ ছিলেন। ঘটনার দ্বিতীয় দিনে দুজন, তৃতীয় দিনে তিনজন ও সর্বশেষ চতুর্থ দিনে বাকি তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

তিনি বলেন, আজ সোমবার সকালে হাইওয়ে পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৪) ও তার শিশু ছেলে রাইসুল (৫) এবং কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি উপজেলার মানিকখালী গ্রামের বেলন দে'র (৪৫) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

নিহত কনস্টেবল সোহেল রানার ভগ্নিপতি সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, গত শনিবার দুপুরে সোহেল রানার স্ত্রী মৌসুমি আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরদিন রোববার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তার মেয়ে মাহমুদা সুলতানা ইভার মরদেহ এবং সর্বশেষ আজ সোমবার সোহেল রানা ও তার শিশু ছেলে রাইসুলের মরদেহ উদ্ধার করা হলো। তাদের মরদেহ ফতেহাবাদ গ্রামের পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হবে।

 

Comments

The Daily Star  | English
compensation for uprising martyrs families

Each martyr family to get Tk 30 lakh: Prof Yunus

Vows to rehabilitate them; govt to bear all expenses of uprising injured

7h ago