‘মাঠ প্রশাসনে কর্মরত জুনিয়র কর্মকর্তারা রাত-দিন কাজ করেন, ঠিকমতো পরিবারকে সময়ও দিতে পারেন না। প্রতিবার পদোন্নতির জন্য পরীক্ষা দিতে হলে পড়াশোনার সময় কোথায়?’
আওয়ামী লীগ আমলে বঞ্চিত দাবি করে আবেদন করা ১ হাজার ৫৪০ জনের মধ্যে ৭৬৪ জনকে উপসচিব, যুগ্মসচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতির সুপারিশ করেছে সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খানের নেতৃত্বাধীন...
দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রশ্নবিদ্ধ তিনটি নির্বাচনে কারচুপির তথ্য জানতে ৩০ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের ডেকেছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন।
একইসঙ্গে শূন্যপদ পূরণে ইতোমধ্যে কি কি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে, সেসব তথ্য চিঠি পাওয়ার ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় সচিবসহ দপ্তর-সংস্থার প্রধান এবং মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে কয়েকটি বিষয়ে খোঁজ নিতে বলা হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে নিবন্ধিত ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ১৮ লাখ।
একইসঙ্গে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের জন্য অস্থায়ী ও স্থায়ী ১৭২টি নতুন পদের প্রস্তাবও পর্যালোচনা করা হবে।
গত সরকার দাবি করেছে, মানুষের মাথাপিছু আয় অনেক বেড়ে গেছে, জিডিপিতে ঊর্ধ্বমুখী, অর্থনীতি বড় হয়েছে। কিন্তু মানুষ দেখলো, সরকারের এসব বড় বড় কথার সঙ্গে তাদের নিজেদের জীবনযাত্রার মিল নেই, উল্টো বিরক্ত...
‘যেসব চাকরির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ যোগ্যতা এইচএসসি নির্ধারণ করা আছে, সেই প্রার্থীদের চাকরিতে প্রবেশের সুযোগ ২৬ থেকে ২৭ বছর পর্যন্ত থাকা উচিত।’
৪৪তম বিসিএসেও বাড়তে পারে পদের সংখ্যা।
প্রধান উপদেষ্টা বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সকে কৃত্রিমভাবে মূল্যবৃদ্ধির জন্য সিন্ডিকেটগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন।
‘আমি মনে করি পড়াশোনা শেষ করার পর যৌবনের এতটা সময় চাকরির পেছনে চলে গেলে উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে অনেকে।’
বয়স বাড়ানোর সুপারিশে বড় কারণ হিসেবে অন্তত তিনটি যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে।
ডিসি নিয়োগকে কেন্দ্র করে গত ১০ সেপ্টেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় তলায় যুগ্মসচিবের (মাঠ প্রশাসন) রুমে হাতাহাতিতে জড়ান বেশ কয়েকজন উপসচিব।
সচিবালয়ের একটি সূত্র জানায়, চাকরিপ্রত্যাশীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রবেশের বয়সসীমা পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নিতে পারে অন্তর্বর্তী সরকার।
‘আমরা ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি জানিয়েছি। কেন বাতিল করতে হবে সেটাও তুলে ধরেছি।’
এর আগে কখনোই এত অল্প সময়ের মধ্যে ৬৪ জেলার ডিসি বদলানো হয়নি।
‘সবকিছু একসঙ্গে করা যাবে না। তবে কারো বিরুদ্ধে পত্রিকায় বা অন্যভাবে অভিযোগ জমা পড়লে সেটা খতিয়ে দেখা হবে।'