চেন্নাই থেকে

আমরা বাকি ছয় ম্যাচের ছয়টাই জিততে পারি: মোস্তাফিজ

Mustafizur Rahman
ফাইল ছবি: ফিরোজ আহমেদ

প্রথম তিন খেলায় দুই হার। সেই দুটিও বেশ বড় ব্যবধানে। সেমিফাইনালের স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপ খেলতে আসা বাংলাদেশ দল আছে চরম বিপর্যস্ত অবস্থায়। দলের সমস্যাটা কি? এই প্রশ্নে খেই হারিয়ে ফেললেন মোস্তাফিজুর রহমান। তবে এখনি সব আশা হারিয়ে ফেলার মানে দেখছেন না তিনি। বাকি ছয় ম্যাচের সবগুলো জিতেই সেমিফাইনালে যাওয়া সম্ভব বলে জানালেন এই পেসার।

শুক্রবার চেন্নাইতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৮ উইকেটে বিধ্বস্ত হয় সাকিব আল হাসানের দল। ম্যাচ হারার পর আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন সহ-অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। কোন রকমে আনুষ্ঠানিকতা সেরে চলে যেতে চাইছিলেন তিনি।

পরে মিক্সড জোনে খেলোয়াড় পাঠানোর বাধ্যবাধকতায় বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ দল। দীর্ঘ সময় গণমাধ্যম কর্মীদের অপেক্ষায় রাখা হয়। প্রায় ৩০ মিনিট পর আসেন পেসার মোস্তাফিজুর রহমান ও সহকারি কোচ নিক পোথাস।

৮ ওভারে ৩৬ রানে ১ উইকেট নিয়ে মোস্তাফিজের পারফরম্যান্সই এদিন কিছুটা ভদ্রস্থ। বরাবরই অল্প কথায় অভ্যস্ত এই ক্রিকেটার কঠিন সব প্রশ্নে থেকেছেন নির্বিকার। বড় দুই হারের পর দলের মনোবল এখন কেমন, কেমন আলোচনা হলো দলের সভায়, জানতে চাইলে বলেন, 'আমরা ভালো করার অপশন খুঁজছি। কি করলে ভালো করব। সবাই মিলে কথা বলছিলাম।'

এদিন আগে ব্যাটিং পেয়ে কেবল ২৪৫ রান জড়ো করে বাংলাদেশ। সেই রান ৪৩ বল আগে পেরিয়ে যায় কিউইরা। মোস্তাফিজ মনে করেন আরও ৩০ রান বেশি হলে লড়াই জমাতে পারতেন তারা,  'আমরা পেসাররা ভালো শুরু করেছিলাম। আমাদের যদি আরও ৩০ রান বেশি হতো তাহলে আরও সুযোগ থাকতো। ওরা আরেকটু ঝুঁকি নিয়ে খেলতো। অন্তত ২৮০ এর মতো হলে ভালো কিছু হতো।'

এই অবস্থায় বাকি টুর্নামেন্টে দলের আশা কি? কতদূর আর যাওয়া যাবে? বাঁহাতি পেসারের সরল হিসাব, 'অসম্ভব কোনো কিছু না (সেমিফাইনালে যাওয়া)। আমরা তো ছয় ম্যাচের ছয়টাই জিততে পারি।' 

Comments

The Daily Star  | English

Beyond development paradox & unnayan without democracy

As Bangladesh seeks to recalibrate its path in the aftermath of recent upheavals, the time is ripe to revisit an oft-invoked but under-examined agenda: institutional reform. Institutions are crucial to understand, as they are foundational for governance, transformation, and economic development.

18h ago