বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে খেলবেন না উইলিয়ামসন

Kane Williamson
ছবি: আইসিসি

গত বিশ্বকাপের ফাইনালে পরস্পরকে মোকাবিলা করেছিল ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড। এবারের বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচেও মুখোমুখি হবে দল দুটি। তবে সেই লড়াইয়ে থাকবেন না কেইন উইলিয়ামসন। তাকে ছাড়াই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলতে নামবে নিউজিল্যান্ড।

হাঁটুর চোট থেকে সেরে ওঠার প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা উইলিয়ামসনের শারীরিক পরিস্থিতির সবশেষ খবর শুক্রবার জানিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দলটির টিম ম্যানেজমেন্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে তাকে খেলানো হবে না। আগামী ৫ অক্টোবর আহমেদাবাদে অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি।

তারকা ব্যাটার উইলিয়ামসনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে নিউজিল্যান্ডের কোচ গ্যারি স্টিড বলেছেন, '(চোট পাওয়ার পর) কেইনের খেলায় ফেরার বিষয়ে শুরু থেকেই আমরা একটি দীর্ঘমেয়াদী চিন্তা করেছি। তার সেরে ওঠায় ভালোভাবে নজর রাখা হচ্ছে। আর এখন এটা নিশ্চিত করতে হবে যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ধকল ও তীব্রতার সঙ্গে যেন সে মানিয়ে নিতে পারে।'

তিনি যোগ করেছেন, উইলিয়ামসনকে ফিট হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সময় দেওয়া হবে, 'কেইনের পুনর্বাসনের ব্যাপারে আমরা দিন ধরে ধরে সামনে এগিয়ে যাব। তৈরি হয়ে ওঠার আগেই আমরা তাকে মাঠে ফেরার জন্য চাপ দিতে চাই না।'

গত আইপিএলে হাঁটুতে চোট পান নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক উইলিয়ামসন। পরবর্তীতে অস্ত্রোপচার করাতে হওয়ায় তার বিশ্বকাপ খেলা নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়। সেই অনিশ্চয়তা দূর করে তাকে বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের স্কোয়াডে রাখা হয়েছে। তবে এখনও পুরো ফিটনেস ফিরে পাননি তিনি। তার অনুপস্থিতিতে নিউজিল্যান্ড দলের নেতৃত্বের ভার থাকবে উইকেটরক্ষক-ব্যাটার টম ল্যাথামের কাঁধে।

বিশ্বকাপের আগে প্রথম অফিসিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচে এদিন হায়দরাবাদে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়েছে নিউজিল্যান্ড। এই ম্যাচে কেবল ব্যাটিং করতে দেখা যাবে ৩৩ বছর বয়সী উইলিয়ামসনকে। নিউজিল্যান্ডের আরেকটি প্রস্তুতি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আগামী সোমবার। ওই ম্যাচে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ফিল্ডিং করারও লক্ষ্য থাকবে উইলিয়ামসনের।

বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় ম্যাচ নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। আগামী ৯ অক্টোবর হতে যাওয়া ওই দ্বৈরথের আগে উইলিয়ামসন ফিট হয়ে যাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

Comments

The Daily Star  | English
The Indian media and Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

14h ago