প্রথম পুরস্কারে জায়ান ছিল তার মায়ের গর্ভে দ্বিতীয় পুরস্কারে সঙ্গে: সিয়াম

সিয়াম আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

নায়ক সিয়াম আহমেদ দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেলেন। ২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত 'মৃধা বনাম মৃধা' সিনেমার অভিনয়ের জন্য এই পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। প্রথমবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন ২০২০ সালে 'বিশ্বসুন্দরী' সিনেমায় অভিনয়ের জন্য।

এই পুরস্কারপ্রাপ্তি নিয়ে কথা বলেছেন দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে।

দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেলেন 'মৃধা বনাম মৃধা' সিনেমায় অভিনয়ের জন্য। সবমিলিয়ে কেমন লাগছে?  

সিয়াম আহমেদ: প্রতিটা পুরস্কার কাজের স্বীকৃতি হিসেবে অনুপ্রেরণা জোগায়। দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি এটা আমার জন্য সত্যি ভালোলাগার। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২১-এ সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে। আমি আমার পরিবার, আমার দর্শক, আমার সহকর্মী, আমার ইন্ডাস্ট্রির কাছে কৃতজ্ঞ।

আর কী বলতে চান এই পুরস্কার নিয়ে?

সিয়াম আহমেদ: মৃধা বনাম মৃধা' আমার জন্য, আমাদের জন্য খুবই স্পেশাল একটা সিনেমা। আমরা টানা ১৮ দিন শুটিং করেছি একসঙ্গে, এর আগে-পরে আরও কত দারুণ সময় যে কাটিয়েছি। সিনেমাটির পরিচালক রনি ভৌমিক, চিত্রনাট্যকার রায়হান খান ও আমার সহশিল্পী নোভা ফিরোজের জন্য ভালোবাসা। এই সিনেমায় যদি আমার বাবা চরিত্রের তারিক আনাম খান পুরস্কারটা পেতেন আমার সবচেয়ে ভালো লাগতো। আমার বিশ্বাস, ছেলের এই প্রাপ্তিতে বাবা ভীষণ খুশি হয়েছেন।

সবচেয়ে ভালোলাগা মুহূর্ত কী ছিল এই পুরস্কারের দিন? 

সিয়াম আহমেদ: প্রথম যেইবার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাই তখন আমার সন্তান জোরাইজ আহমেদ জায়ান তার মায়ের গর্ভে ছিল। দ্বিতীয়বার জাতীয় পুরস্কারের সময় আমাদের সঙ্গে। এটা আমার জন্য অসম্ভব ভালোলাগার একটা ঘটনা।

নতুন কোন প্রজেক্ট বা নতুন কোন সিনেমা আগামীতে মুক্তি পাচ্ছে তার কথা আপনার দর্শকদের জন্য বলেন?

সিয়াম আহমেদ: বেশ কয়েকটা নতুন প্রজেক্ট নিয়ে কথা চলছে। সিনেমার গল্প, চরিত্র নিয়ে কথা হচ্ছে। এছাড়া ওটিটির জন্যও কথা চলছে। আগামী ঈদুল ফিতরে 'অন্তর্জাল' সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

1h ago