২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষ হওয়ার আগের দশকে নন-লেদার জুতার রপ্তানি ১২০ শতাংশ বেড়ে ১৮৯ মিলিয়ন ডলার থেকে ৪১৬ মিলিয়ন ডলার হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে দেশে ওষুধ রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫২ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে ৯২ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমলেও, রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে টানা তৃতীয় মাসের মতো দেশের সামগ্রিক আমদানিতে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, আগামীতে রপ্তানি বাড়তে পারে।
যাদের একটি গাড়ি আছে, তাদেরকেও বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য বার্ষিক এক লাখ টাকা সারচার্জ দিতে হচ্ছে।
অতিথিসেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে, নয়টি পাঁচ তারকা হোটেলে প্রতি রাতে প্রায় আড়াই হাজার অতিথি থাকতে পারেন।
টিসিবির হিসাবে, আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রডের দাম কমেছে ১২ শতাংশ।
বাংলাদেশের বার্ষিক রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশের বেশি আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। নভেম্বরে এই খাতের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬ শতাংশ।
এসব কারখানা রক্ষণাবেক্ষণে ২০২২ সাল থেকে বছরে প্রায় ৮০ কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে।
কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলতে না পারায় গত আগস্ট থেকে এই শিল্পগোষ্ঠীর কারখানাগুলোর উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়েছে।
এ ছাড়াও, উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় চীন থেকে কিছু কার্যাদেশ বাংলাদেশে চলে আসছে।
‘কোনো রাজনৈতিক দল ব্যবসায়ীদের সংসদ সদস্য বানালে তারা নিজেদের স্বার্থে আইন করবেন। দেশের স্বার্থ সুরক্ষিত হবে না।’
দেশের ৪০টিরও বেশি প্রধান ইস্পাত উৎপাদকদের নিয়ে এই সংগঠনের মহাসচিব জানান, এখন বেশিরভাগ কারখানা কর্মীদের বেতন ও ব্যাংক ঋণের কিস্তি পরিশোধে সমস্যায় পড়েছে।
ভারত ও ভিয়েতনামের মতো দেশগুলো রক্ষণশীল নীতি থেকে সরে এসে সফলভাবে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করেছে।
‘অর্থনীতিতে নতুন বিনিয়োগ আনতে হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুনরুদ্ধার ও অর্থায়নের খরচ কমিয়ে উদ্যোক্তাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা জরুরি ‘
ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ক্রেতারা মিতব্যয়ী হচ্ছেন।
বেজা ইতোমধ্যে কারখানার জন্য ১৫৬ বিনিয়োগকারীর মধ্যে ১৬ হাজার ৮০০ একর জমির প্রায় পাঁচ হাজার ৪০০ একর বরাদ্দ দিয়েছে।
ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন, তারা অনলাইনে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সেবা নিতে পারছেন না। বিপরীতে প্রয়োজনীয় কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার অফিসে যেতে হচ্ছে। যেখানে তাদের চাওয়াগুলো সরকারি কর্মকর্তাদের...
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঋণের সুদ বাড়লে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে চাপ বাড়বে। এছাড়া নতুন বিনিয়োগের পরিকল্পনা থেকে হয়তো সরে আসতে হবে।