কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলতে না পারায় গত আগস্ট থেকে এই শিল্পগোষ্ঠীর কারখানাগুলোর উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়েছে।
এ ছাড়াও, উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় চীন থেকে কিছু কার্যাদেশ বাংলাদেশে চলে আসছে।
‘কোনো রাজনৈতিক দল ব্যবসায়ীদের সংসদ সদস্য বানালে তারা নিজেদের স্বার্থে আইন করবেন। দেশের স্বার্থ সুরক্ষিত হবে না।’
দেশের ৪০টিরও বেশি প্রধান ইস্পাত উৎপাদকদের নিয়ে এই সংগঠনের মহাসচিব জানান, এখন বেশিরভাগ কারখানা কর্মীদের বেতন ও ব্যাংক ঋণের কিস্তি পরিশোধে সমস্যায় পড়েছে।
ভারত ও ভিয়েতনামের মতো দেশগুলো রক্ষণশীল নীতি থেকে সরে এসে সফলভাবে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করেছে।
‘অর্থনীতিতে নতুন বিনিয়োগ আনতে হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুনরুদ্ধার ও অর্থায়নের খরচ কমিয়ে উদ্যোক্তাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা জরুরি ‘
ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ক্রেতারা মিতব্যয়ী হচ্ছেন।
বেজা ইতোমধ্যে কারখানার জন্য ১৫৬ বিনিয়োগকারীর মধ্যে ১৬ হাজার ৮০০ একর জমির প্রায় পাঁচ হাজার ৪০০ একর বরাদ্দ দিয়েছে।
ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন, তারা অনলাইনে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সেবা নিতে পারছেন না। বিপরীতে প্রয়োজনীয় কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার অফিসে যেতে হচ্ছে। যেখানে তাদের চাওয়াগুলো সরকারি কর্মকর্তাদের...
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঋণের সুদ বাড়লে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে চাপ বাড়বে। এছাড়া নতুন বিনিয়োগের পরিকল্পনা থেকে হয়তো সরে আসতে হবে।
টুথপেস্ট বা শ্যাম্পুর বড় প্যাকেটের ক্রেতা কম। বেশিরভাগ মানুষ আলু, পেঁয়াজ, রসুন ও মসুর ডালের মতো প্রয়োজনীয় পণ্য কিনছেন। তাও অল্প পরিমাণে।
আমদানিকারক দেশ থেকে উৎপাদনকারী দেশে পরিণত হওয়ায় শুধু যে ডলার বেঁচে গেছে তা নয়, সৃষ্টি হয়েছে হাজারো মানুষের কাজের সুযোগ।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে ২১ শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য ৪২ প্লট বরাদ্দ দিয়ে এই শিল্পপার্ক করেছে।
দেশব্যাপী বিক্ষোভ, কারফিউ, রাজনৈতিক পরিবর্তন ও পরবর্তী অনিশ্চয়তার কারণে গত তিন মাস ইস্পাত খাতের জন্য আশাব্যঞ্জক ছিল না।
গত কয়েক বছর বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টের চাহিদা বেশি থাকলেও ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তা কমে যায়।
ইপিবির কর্মকর্তারা তথ্য প্রকাশ আর বন্ধ হবে না দাবি করে জানান, ভবিষ্যতে রাজস্ব বোর্ড ও ইপিবির তথ্যে অসামঞ্জস্যতা থাকবে না।
প্রোগ্রেস মোটরস’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাদ নুসরাত খান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘গত জুলাই থেকে একটি গাড়িও বিক্রি হয়নি।’
হোটেলগুলো ফাঁকা, রাস্তার ধারে পড়ে আছে বিক্রি না হওয়া পাহাড়ি ফল, পর্যটকবাহী জিপগুলোও অলস পড়ে আছে