চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে নেতাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে ধাক্কাধাক্কি

কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হুড়োহুড়ি ও ধাক্কাধাক্কি করেছেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
মঞ্চের সামনে থেকে ফেসবুক লাইভ করতে গিয়েও নিজেদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি করেছেন নেতা-কর্মীরা। ছবি: স্টার

কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে সেলফি তুলতে হুড়োহুড়ি ও ধাক্কাধাক্কি করেছেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

সিনিয়র নেতাদের নির্দেশনা উপেক্ষা করে মঞ্চের সামনে হুড়োহুড়ি করেছেন ছাত্রদল-যুবদলের নেতা-কর্মীরা।

এ সময় মঞ্চে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা কমিটির দায়িত্ব থাকা কর্মীদের সঙ্গে তর্কাতর্কির ঘটনাও ঘটেছে।

এর আগে দুপুর ২টার দিকে মঞ্চে উপস্থিত হন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, খন্দকার মোশাররফ, শ্যামা ওবায়েদ, ইশরাক হোসেনসহ অনেকেই।

মাথায় নানান রঙের টুপি, ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড, ধানের শীষ হাতে নিয়ে দলে দলে হাজারো নেতা-কর্মী সমাবেশ স্থলে কড়া রোদের মাঝে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেন দুপুর ১২টা থেকেই।

ছোট ছোট দলে এলাকাভিত্তিক এসব মিছিল কন্টেইনারবাহী গাড়ির ওপর বানানো অস্থায়ী মঞ্চের সামনে এসে জড়ো হয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বারবার নির্দেশনা স্বত্বেও নেতা-কর্মীরা মঞ্চের সামনে এসে স্লোগান দিতে থাকেন।

বক্তব্য চলাকালে মঞ্চে সেলফি তুলতে গিয়ে তর্কে জড়ানো ফেনী ছাগলনাইয়া উপজেলার যুবদলের সদস্য সচিব আব্দুল মোমিন ভুঁইয়াকে বাধা দেন মঞ্চের দায়িত্বে থাকা কর্মীরা।

কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে ওঠার সময় তাদেরকে ঘিরে ধরা হয় সেলফি তোলার জন্য। ছবি: স্টার

এভাবে যুবদল-ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যরা মঞ্চে উঠে সেলফি তোলেন।

আব্দুল মোমিন দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'দীর্ঘদিন পর নেতাদের কাছে পেয়েছি, তাই ছবি তুলে রাখা।'

মঞ্চের সামনে থেকে ফেসবুক লাইভ করতে গিয়েও নিজেদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি করেছেন নেতা-কর্মীরা।

জ্বালানি তেল ও নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, দলীয় কর্মসূচিতে গুলি করে নেতা-কর্মীদের হত্যার প্রতিবাদ এবং নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে বিভাগীয় (দলের সাংগঠনিক বিভাগ) পর্যায়ে আজ বুধবার সমাবেশ করছে বিএনপি।

Comments

The Daily Star  | English

Khagrachhari violence: 3 dead, 4 sent to CMCH 'with bullet wounds'

Three indigenous people died of their injuries at a hospital in Khagrachhari yesterday and early today, hours after arson attacks and violence in the district

32m ago