আওয়ামী লীগ অস্ট্রেলিয়ার স্মরণসভা

স্মরণসভার প্রধান অতিথি ছিলেন নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ এবং ও বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল। ছবি: সংগৃহীত

অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে লাকেম্বার ধানসিঁড়ি রেস্টুরেন্টের ব্যাঙ্কোয়েট হলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অস্ট্রেলিয়ার একটি স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুরুল আজাদ, বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সাবেক উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, বাম নেতা রনেশ মৈত্র, জাতীয় সংসদের হুইপ অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি এবং অধ্যাপিকা খালেদা খানমের স্মরণে গতকাল এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

স্মরণসভার প্রধান অতিথি ছিলেন নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ এবং ও বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল। 

স্মরণসভার শুরুতে আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিরাজুল হক অতিথিদের পরিচয় তুলে ধরেন। এরপর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অস্ট্রেলিয়ার ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাবিব হাসান টুলু 
পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করেন।
 
সাধারণ সম্পাদক পি এস চুন্নুর সঞ্চালনায় স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন লেখক ও সাংবাদিক আকিদুল ইসলাম, লেখক ও গবেষক ড. রতন কুণ্ডু, মেলবোর্ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও মনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাশেদুল হক মোল্লা, সিডনি আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আলতাফ হোসেন লাল্টু, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি স্বপন দেওয়ান, অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান রানা, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন ও সিডনি আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আব্দুস সালাম। 

স্মরণসভায় প্রয়াত নুরুল আজাদকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন তার ছেলে সিডনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আজাদ, মেয়ে সোনিয়া আজাদ ও বঙ্গবন্ধু পরিষদ অস্ট্রেলিয়ার নেতা মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার মঞ্জু। 

সভা শেষে আওয়ামী লীগ অস্ট্রেলিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নূরুল আজাদের ওপর ৩০ মিনিটের একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

আকিদুল ইসলাম: অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী লেখক, সাংবাদিক

Comments

The Daily Star  | English

Public admin reforms: Cluster system may be proposed for ministries

The Public Administration Reform Commission is likely to recommend reducing the number of ministries and divisions to 30 from 55 to improve coordination and slash the government’s operational cost.

6h ago