ডিএসসিসির সাবেক কাউন্সিলর সাঈদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

অবৈধ সম্পদ, ডিএসসিসি, কাউন্সিলর, চার্জশিট, দুদক, অর্থপাচার,
এ কে এম মমিনুল হক সাঈদ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক কাউন্সিলর এ কে এম মমিনুল হক সাঈদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার একটি আদালত।

তার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়ের বাইরে ৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের মামলায় দুদকের চার্জশিট আমলে নিয়ে আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক কে এম এমরুল কায়েশ এ আদেশ দেন।

এর আগে গত ১৯ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আতাউর রহমান সরকার এ চার্জশিট জমা দেন।

চার্জশিটে মমিনুল হককে পলাতক দেখানোয় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বিচারক।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ৩০ আগস্টের মধ্যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বাস্তবায়নের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশও দেন আদালত।

প্রায় আড়াই বছর অনুসন্ধান করে দুদক জানায়, সাবেক কাউন্সিলর সাঈদ অবৈধভাবে ৫ কোটি ৬০ লাখ ৩৩ হাজার ২২৪ টাকা অর্জন করেছেন এবং সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও ওমানে ৭৮ লাখ ১১ হাজার ৯৭৮ টাকা পাচার করেছেন।

চার্জশিটে অভিযোগকারীসহ ১৩ জনকে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী করা হয়েছে।

গত ২০১৯ সালের ২০ নভেম্বর সাঈদের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকার একটি আদালত সাঈদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত কাউন্সিলর সাঈদ ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ২০১৯ সালের ১৭ অক্টোবর তাকে ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদ থেকে প্রত্যাহার করা হয়।

গত বছরের ১৭ নভেম্বর ঢাকার আরেকটি আদালত মানি লন্ডারিং মামলায় সাঈদসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে।

Comments

The Daily Star  | English

Taskforce report: 8 mega projects cost $7.5b more for graft, delay

The costs of eight mega projects soared by a staggering 68 percent, or $7.52 billion from the initial estimation, mainly due to poor and faulty feasibility studies, corruption, and delays in launch, according to the report of a government-formed task force.

4h ago