বাংলাদেশের ইতিহাসে এ পর্যন্ত যে ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে তার মধ্যে মাত্র একটি হয়েছে জুনে, একটি মে মাসে। বাকি ১০টি নির্বাচন হয়েছে তুলনামূলক শুকনো মৌসুমে।
যে ঘটনার সংবাদমূল্য আছে, সেটি প্রকাশ ও প্রচারের দায়িত্ব যেমন গণমাধ্যমের, তেমনি সেই খবর এড়িয়ে যাওয়া বা চেপে যাওয়া সাংবাদিকতার নীতিমালারও পরিপন্থি।
নির্বাচনি ব্যবস্থাকে পাশ কাটিয়ে যদি অন্তর্বর্তী সরকারও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, সেটি আগের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে পরিগণিত হবে।
জাতিসংঘ সবসময় কি বাংলাদেশের কল্যাণে কাজ করবে? জাতিসংঘ কি এই অঞ্চলে নতুন কোনো রাষ্ট্র গঠন বা কোনো একটি দেশে বা দেশের সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা তৈরি হলে তার দায় নেবে? জাতিসংঘ যে মানবিক সংকটের কথা বলছে,...
রাখাইন অঞ্চলে আরাকান আর্মির কর্তৃত্ব যত বাড়বে, এই অঞ্চলের ভূরাজনীতি তত বেশি জটিল হবে।
বাস্তবতা হলো, দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের প্রধান শুধুই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বা একজন আরেকজনের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে গেলেও সেখানে যে রাজনীতির আলোচনা হয় না—সেটি ভাবার কোনো কারণ নেই।
যেসব দল রাজনীতিকে একশো মিটার দৌড় মনে করে তারা দ্রুতই হারিয়ে যায়। টিকে থাকে কেবল তারাই, রাজনীতিকে ম্যারাথন হিসেবে গ্রহণ করার ধৈর্য, শক্তি, সাহস ও জনভিত্তি যাদের আছে।
যেহেতু এবারও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে, অতএব তারা চাইলে বিরোধী দল, বিরোধী দলীয় নেতা এবং স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের বিষয়ে কিছু গণতান্ত্রিক বিধান সংবিধান ও কার্যপ্রণালি বিধিতে...
‘এবারের নির্বাচনটি যে এরকম হবে, সেটি কি জাতীয় পার্টির নেতারা আন্দাজ করতে পারেননি? ভোটের পরদিন একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে জাতীয় পার্টির একজন নেতা অভিযোগ করেছেন, তারা এবার ভোটে অংশ নিতে চাননি।...
বাস্তবতা হলো, আরিফিন শুভই চলচ্চিত্র জগতের প্রথম ব্যক্তি নন, যিনি বিনামূল্যে অথবা নামমাত্র মূল্যে রাজউকের প্লট পেয়েছেন। কিন্তু অতীতে কারো প্লট পাওয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তোলপাড় হয়নি বা...
প্রশ্ন হলো, ১৯৯১ সালে দেশে সংসদীয় ব্যবস্থা চালুর পরে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে একটি তুলনামূলক ভালো নির্বাচনী ব্যবস্থা গড়ে তোলার চেষ্টা হচ্ছিল, মাঝখানে এসে সেই পদ্ধতি বাতিল করে কি আরেকটি...
বিরোধী দলের একটি প্রধান দায়িত্ব হলো সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করা
জাতীয় পার্টি ২৮৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। কিন্তু যে ২৬টি আসনে আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েছেন, তার বাইরে আর একটি আসনেও কি তাদের প্রার্থীরা জিতবেন?
‘যেখানে কোনো ঝুঁকি নেই, চ্যালেঞ্জ নেই, পরীক্ষা নেই, সেখানে নিরপেক্ষতা ও সততার প্রশ্ন অবান্তর।’
কিন্তু এটিও বাস্তবতা যে, জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে এলেই ধর্মভিত্তিক দলগুলোর কদর বাড়ে।
ভোটের বাতাস বলছে, এবারের নির্বাচন ঠিক আগের দুটির মতো হবে না। এবার অনেক আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে তাদের দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধেই লড়তে হবে।
সংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশেই গ্রিন ফ্যাক্টরি বা সবুজ কারখানার সংখ্যা বেশি। অথচ সেই গ্রিন ফ্যাক্টরির দেশেই বেতন বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিককে রাস্তায় নামতে হয়। গুলি খেয়ে মরতে হয়।