শূন্যরেখায় যাদেরকে এনে রাখা হয়েছিল তারা সবাই ভারতের আসামের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে ছয়জন পুরুষ, ছয়জন নারী এবং এক বছরের এক শিশু ছিল।
বুধবার ভোরে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তাদের সেখানে এনে জড়ো করে।
এ বছর সীমান্তে কড়াকড়ি থাকায় ভারতীয় গরু তেমন আসেনি। ফলে হাটগুলোতে দেশি গরুর ভরপুর সরবরাহ দেখা যাচ্ছে। তার পরও খামারিরা আশানুরূপ দাম না পাওয়ার অভিযোগ করছেন।
প্রায় পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর চিলমারী-রৌমারী নৌ রুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
এখনো বিভাগের জেলাগুলোতে ঈদের পশুর হাট আনুষ্ঠানিকভাবে না বসলেও অনেক এলাকায় ব্যক্তি পর্যায়ে বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে। খামারি ও চাষিরা হাটের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
কয়েকদিন ধরে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধিতে কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের নদীতীরবর্তী মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
ধান কাটার পর দ্রুত মাড়াই ও রোদে শুকানো জরুরি হলেও গত কয়েকদিনের বৈরী আবহাওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। ফলে অনেকেই জমি থেকে ধান কেটে বাড়িতে আনলেও তা মাড়াইয়ের পর রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করতে পারছেন না।
তিস্তাপাড়ের পাঁচ জেলার ১৩০ পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে
শূন্যরেখায় যাদেরকে এনে রাখা হয়েছিল তারা সবাই ভারতের আসামের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে ছয়জন পুরুষ, ছয়জন নারী এবং এক বছরের এক শিশু ছিল।
বুধবার ভোরে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তাদের সেখানে এনে জড়ো করে।
এ বছর সীমান্তে কড়াকড়ি থাকায় ভারতীয় গরু তেমন আসেনি। ফলে হাটগুলোতে দেশি গরুর ভরপুর সরবরাহ দেখা যাচ্ছে। তার পরও খামারিরা আশানুরূপ দাম না পাওয়ার অভিযোগ করছেন।
প্রায় পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর চিলমারী-রৌমারী নৌ রুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
এখনো বিভাগের জেলাগুলোতে ঈদের পশুর হাট আনুষ্ঠানিকভাবে না বসলেও অনেক এলাকায় ব্যক্তি পর্যায়ে বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে। খামারি ও চাষিরা হাটের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
কয়েকদিন ধরে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধিতে কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের নদীতীরবর্তী মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
ধান কাটার পর দ্রুত মাড়াই ও রোদে শুকানো জরুরি হলেও গত কয়েকদিনের বৈরী আবহাওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। ফলে অনেকেই জমি থেকে ধান কেটে বাড়িতে আনলেও তা মাড়াইয়ের পর রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করতে পারছেন না।
তিস্তাপাড়ের পাঁচ জেলার ১৩০ পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে
গেল বছর চার লাখ টন ভুট্টা বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়েছে। এ বছর আমদানি নির্ভরতা আরও কমবে। যতদিন পর্যন্ত চাহিদামতো ভুট্টা উৎপন্ন না হবে ততদিন চাষ বাড়াতেই হবে।
পানির প্রবল স্রোতে ভেঙে পড়েছে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের জিঞ্জিরাম নদীর ওপর নির্মিত কাঠের সেতু।