শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এয়ারপোর্ট রোডের ২ লেন চালু থাকবে

এয়ারপোর্ট রোড। ছবি: স্টার ফাইল ফটো

আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে আগামী ২৬ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর এয়ারপোর্ট রোডের ৪টি লেনের ২টিতে সংস্কার কাজ চলবে। এ অবস্থায় সম্ভাব্য যানজট এড়াতে 'সম্ভব হলে' বিকল্প পথ ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছে বিআরটি প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।

আজ বিআরটি প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিকুল ইসলামের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলমান বিআরটি প্রকল্পের আওতায় বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকায় ঢাকামুখী অংশে ৫০০ মিটার সড়কে বিটুমিনের কাজ করা হবে।

আরও বলা হয়েছে, এ এলাকায় কমপক্ষে ৮টি লেন এ মুহূর্তে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত রয়েছে, ৮ লেনের মধ্যে ঢাকামুখী ৪ লেন এবং বর্হিমুখী ৪ লেন। ঢাকামুখী ৪ লেনের মধ্যে মধ্যরেখা থেকে দূরবর্তী ২ লেনে কাজ করা হবে। কাজের এলাকার লম্বালম্বি দূরত্ব মোটামুটি ৫০০ মিটার।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কাজ শুরু করা হবে এবং শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত কার্পেটিং এর কাজ চলবে। কার্পেটিং শেষ হবার পরে টেকনিক্যাল কারণে ৬ ঘণ্টা কার্পেটিং এলাকায় যান চলাচল বন্ধ রাখতে হয়। সব মিলিয়ে শনিবার দিনের শেষভাগে সড়টি আবারও যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা যাবে।

কাজ চলাকালীন ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের জন্য ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমেই পরিকল্পনাটি গ্রহণ করা হয়েছে। কাজ চলাকালীন ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর বাইরে প্রকল্প থেকেও প্রশিক্ষিত ট্রাফিক জনবল নিয়োজিত থাকবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বলা যেতে পারে, কাজের এলাকা, অবস্থা, সময় ও গৃহীত ট্রাফিক ব্যবস্থার ফলে সম্ভ্যাব্য যানজট পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়েই রাখা যাবে। তারপরও যাদের পক্ষে সম্ভব তারা যদি এ সড়কের পরিবর্তে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করেন তাহলে যানজট পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থার কাছাকাছি পর্যায়েই রাখা সম্ভব হবে। একান্ত অপরিহার্য না হলে যাদের পক্ষে ভ্রমণ বিলম্বিত করা সম্ভব তারা যদি তাদের ভ্রমণসূচি কাজের সময়ের আগে-পরে নির্ধারণ করেন তা হলে তা আমাদের অনেক উপকারে আসবে এবং যানজট পরিস্থিতি উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

Comments

The Daily Star  | English

Cyber protection ordinance: Draft fails to shake off ghosts of the past

The newly approved draft Cyber Protection Ordinance retains many of the clauses of its predecessors that drew flak from across the world for stifling freedom of expression.

6h ago