শ্রীলঙ্কায় যেতে চাইলে চটজলদি ই-ভিসা করিয়ে ফেলুন। সময়, পরিশ্রম দুইই বাঁচবে। একদিনের মধ্যে স্টিকার ভিসাও করানো যায়, তবে এজেন্টের মাধ্যমে খরচটা একটু বেশি হবে।
কিছু বিষয় জানা থাকলে ভ্রমণ হবে আরও সহজ ও স্মরণীয়।
এই শহরের নাম প্রোসপেরা।
শহরের সীমানা পেরোতেই সবকিছু আরও শান্ত হয়ে এলো। রাস্তা সরু হয়ে গেল, মাঝে মাঝে চোখে পড়ল জংধরা চায়ের দোকান, নির্জন গ্রাম আর অনেক গরু।
শীতল এক জলাশয়ে দেখা মিলবে শান্ত জলপ্রবাহে বয়ে যাওয়া বহু প্রাচীন এক অগ্নিশিখার।
গাছের ডালে পাকা-আধাপাকা পেয়ারা, নিচে নৌকায় বসে আপনি, আর ওপরে ছায়াময় মেঘ— ভাবুন তো কেমন লাগবে?
প্রতিটি পাহাড় থেকে ঝরে পড়ছে স্নিগ্ধ জলধারা। সেই জলধারার টানে ঝরনাগুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা।
১৮ থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত পর্যটকদের দেবতাখুমে ভ্রমণ থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
সমাধিক্ষেত্রটিতে দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন। বিশেষত অল সোলস ডেতে।
প্রতিটি অনুমতিপত্রে সিল মেরে পথ/রুট উল্লেখ করা হবে ও যাত্রীরা নির্ধারিত রুটগুলোর মধ্যে পছন্দমতো একটি পথ ব্যবহারের সুযোগ পাবেন।
চলুন সমুদ্রস্নানের সময় দুর্ঘটনা এড়িয়ে সতর্ক থাকতে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পর্যটকদের ভ্রমণবিলাসের অভিজ্ঞতা সুন্দর করে তুলতে কক্সবাজারে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু ভালো মানের হোটেল ও রিসোর্ট। পুরো বছরজুড়েই বিভিন্ন ভ্রমণ এজেন্সির সৌজন্যে এসব হোটেলের রুম ভাড়ার ওপর বিশেষ ছাড় পাওয়া যায়।
নিঝুম দ্বীপের বিশেষত্ব হচ্ছে চিত্রা হরিণ ও শীতকালের অতিথি পাখি। একসঙ্গে এতো চিত্রা হরিণ দেশের আর কোথাও দেখা যায় না। আর সন্ধ্যা নামলেই শিয়ালের ডাক শিরদাঁড়া দিয়ে রোমাঞ্চের ঢেউ তোলে।
প্রাকৃতিক এই আলোকে পৃথিবীর সবচেয়ে মনোরম আলো বললেও ভুল হবে না।
রহস্যে ভরা নানা লৌকিক গল্প শোনা যায় কামরূপ কামাখ্যা সম্পর্কে। বলা হয়, এটি ছলাকলা আর জাদুবিদ্যায় পারদর্শী ডাকিনী, যোগিনী আর তান্ত্রিকদের জায়গা!
সুদূর কিংবা নিকট অতীতে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া কোনো জায়গায় সশরীরে উপস্থিত হয়ে সেসব বিয়োগান্তক ঘটনাকে অনুধাবনের প্রবল আকাঙ্ক্ষাও কাজ করে অনেকের ভেতর। এই ধারণাকে ঘিরেই উদ্ভব হয়েছে ডিজাস্টার ট্যুরিজম...
যদি নেত্রকোণা ভ্রমণের পরিকল্পনা করে থাকেন, তবে এই ৫টি স্থান অবশ্যই দেখতে ভুলবেন না।
‘হোটেলের সব রুম খালি পড়ে আছে।’