আজ বিশ্ব বই দিবস

বিশ্ব বই দিবস
ঢাকার আজিজ সুপার মার্কেটের একটি বইয়ের দোকানে বই দেখছেন এক পাঠক। ছবি: প্রবীর দাস/স্টার

আজ বিশ্ব বই দিবস। দিনটি 'বিশ্ব গ্রন্থ ও গ্রন্থস্বত্ব দিবস' নামেও পরিচিত। প্রতি বছর এই দিবসটি সারা বিশ্বের বইপ্রেমীরা বিশেষ গুরুত্ব নিয়ে উদযাপন করেন।

আজ মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে।

বই পড়া, বই ছাপানো, বইয়ের কপিরাইট সংরক্ষণ করা ইত্যাদি বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর ২৩ এপ্রিল ইউনেস্কোর উদ্যোগে এই দিবস পালন করা হয়।

বিশ্ব বই দিবস ২০২৪
ব্রুকলিনে বইয়ের দোকান বার্ন্স অ্যান্ড নোবলস এর একটি শেলফ। ছবি: রয়টার্স

এই দিনটিতে বই পড়ার আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতার উদযাপন ও প্রচারণা চালানো হয়। দিনটিতে বই পড়ে অতীত ও ভবিষ্যতের কথা ভাবেন অনেক পাঠক। 

বই দিবস হিসেবে ২৩ এপ্রিলকে বেছে নেওয়ার কয়েকটি কারণ রয়েছে। সাহিত্য জগতের তিন কিংবদন্তী উইলিয়াম শেকসপিয়ার, মিগেল দে থের্ভান্তেস ও ইনকা গার্সিলাসো দে ভেগার প্রয়াণ দিবস এই ২৩ এপ্রিল।

১৯৯৫ সালে প্যারিসে ইউনেসকোর সাধারণ অধিবেশনে এই দিনটিকে বই দিবস হিসেবে উদযাপনের জন্য বেছে নেওয়া হয়। এই তিন প্রয়াত সাহিত্যিকের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এই দিন বেছে নেওয়ার মূল কারণ।

সারা বিশ্বের পাঠকরা প্রতি বছর এই দিন উদযাপনের জন্য নানা উদ্যোগ হাতে নেন। এসব উদ্যোগের মধ্যে আছে:

বই দিবস
বাংলা বইয়ের সমাহার। ছবি: সংগৃহীত
  • দীর্ঘদিন ধরে পড়তে চাচ্ছেন, কিন্তু পড়ার সময় পাননি এমন একটি বই পড়তে শুরু করা 
  • স্থানীয় লাইব্রেরিতে যেয়ে তাদের বইয়ের সংগ্রহ যাচাই-বাছাই করে দেখা।
  • একটি বুক ক্লাব মিটিংয়ে যোগ দেওয়া অথবা নিজেই এ ধরনের কার্যক্রম শুরু করা।
  • স্থানীয় স্কুল বা দাতব্য প্রতিষ্ঠানে নতুন-পুরনো বই দান করা।
  • সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওয়ার্ল্ডবুকডে হ্যাশট্যাগ (#WorldBookDay) দিয়ে নিজের প্রিয় বই ও লেখকদের বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করা।

এ বছর বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এই দিবসটি পালন করছেন লেখক, পাঠক ও প্রকাশকরা। 

Comments

The Daily Star  | English
Family reunited after 18 years in Bangladesh

Family reunited after 18 years

Stranded in Malaysia, man finally comes back home

1h ago