মালি থেকে আনা ৪ গ্রিভেট বানর উদ্ধার, নেওয়া হলো বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে

বন বিভাগের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) বা অনাপত্তি সনদ ছাড়াই দেশে আনা ৪টি গ্রিভেট বানর উদ্ধার করেছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এয়ারফ্রেট ইউনিট। ছবি: সংগৃহীত

বন বিভাগের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) বা অনাপত্তি সনদ ছাড়াই দেশে আনা ৪টি গ্রিভেট বানর উদ্ধার করেছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এয়ারফ্রেট ইউনিট।

মালি থেকে আনা এই বানরগুলো গত ২১ জানুয়ারি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।

গতকাল সোমবার বিষয়টি জানিয়ে বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ইউনিটের পরিচালককে চিঠি পাঠিয়েছে এয়ারফ্রেট ইউনিট।

বন্যপ্রাণী পরিদর্শক অসীম কুমার মল্লিক ডেইলি স্টারকে বলেন, 'এ ব্যাপারে তথ্য পাওয়ার পর আমরা বানরগুলোকে উদ্ধার করে আজ গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে কোয়ারেন্টিনের জন্য ছেড়ে দিয়েছি।'

সাধারণত সংশ্লিষ্ট ইনস্টিটিউটগুলো বন্যপ্রাণী আমদানি করতে পারে। সেক্ষেত্রে কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং (সিএন্ডএফ) এজেন্টরা সেগুলো ছেড়ে দেয়। এছাড়া বন্যপ্রাণী আমদানির জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এনওসি নিতে হয় বলেও জানান তিনি।

'এই বানরগুলোকে আবু বকর সিদ্দিক নামে একজন আমদানি করেছেন। বানরগুলোকে উদ্ধারের পর গত ২ দিনে এগুলোকে ছাড়ার বিষয়ে কোনো বা কোনো সিএন্ডএফ এজেন্ট কেউই যোগাযোগ করেনি। আমরা আবু বকর সিদ্দিকের মোবাইলে ফোন করেছিলাম কিন্তু কেউ ফোন ধরেননি।'

এ বিষয়ে জানতে দ্য ডেইলি স্টার থেকে আবু বকর সিদ্দিকের মোবাইলে ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

উল্লেখ্য, ছোট আকারের গ্রিভেট বানর সাড়ে ৪ হাজার মার্কিন ডলার বা তারও বেশি দামে বিক্রি করা হয়ে থাকে।

Comments

The Daily Star  | English

S Alam threatens int'l legal action against govt over asset freezing: FT

Alam says his family's bank accounts were frozen, they were subjected to travel bans, and they lost control of their companies, all while facing investigations for alleged money laundering without formal notification.

59m ago