গবেষণা ও উদ্ভাবন বাড়াতে ওষুধ প্রতিষ্ঠানগুলো ভিন্ন বিষয়ে পাস করা তরুণদেরকেও কাজে নিচ্ছে।
কৃত্রিম সুতার পোশাক বেশ লাভজনক। এসব কাপড় মোলায়েম ও টেকসই হওয়ায় ঐতিহ্যবাহী সুতির পোশাকের তুলনায় বেশি দাম পাওয়া যায়।
বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ২০০২ সালে পলিব্যাগের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করলেও বহুল প্রশংসিত এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন সম্প্রতি বাস্তব রূপ নিতে শুরু করেছে।
‘ডলার সংকট ও মূল্যস্ফীতির কারণে মোটরসাইকেলের দামও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেড়েছে।’
‘বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার মান ও থাইল্যান্ডে বহির্মুখী চিকিৎসা ভ্রমণ’ বিষয়ক একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, বাংলাদেশি রোগীদের থাইল্যান্ডের চিকিৎসা সেবা নিয়ে ইতিবাচক ধারণা রয়েছে। তাই তারা চিকিৎসার জন্য...
দেশের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ড হাতিল ফার্নিচারের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম এইচ রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ায় এ বছর আমাদের সামগ্রিক বিক্রি কমেছে।’
এই শীতে ৩৮০ থেকে ৪০০ কোটি টাকার গিজার বিক্রি হতে পারে। প্রায় এক ডজন স্থানীয় প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ডের গিজার বিক্রি করছে।
২০২৩ সালের মার্চ থেকে নয় শতাংশের ওপরে থাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অনেক চেষ্টা করা হচ্ছে।
প্রতি বছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ বাংলাদেশি ভারতে চিকিৎসা নিতে যান। ভিসা বিধিনিষেধ দেশের স্বাস্থ্য খাতে সমস্যাগুলোর সমাধান ও বিদেশে যাওয়া রোগীদের দেশে চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ এনে দিয়েছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষ হওয়ার আগের দশকে নন-লেদার জুতার রপ্তানি ১২০ শতাংশ বেড়ে ১৮৯ মিলিয়ন ডলার থেকে ৪১৬ মিলিয়ন ডলার হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে দেশে ওষুধ রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫২ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে ৯২ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমলেও, রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে টানা তৃতীয় মাসের মতো দেশের সামগ্রিক আমদানিতে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, আগামীতে রপ্তানি বাড়তে পারে।
যাদের একটি গাড়ি আছে, তাদেরকেও বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য বার্ষিক এক লাখ টাকা সারচার্জ দিতে হচ্ছে।
অতিথিসেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো জানিয়েছে, নয়টি পাঁচ তারকা হোটেলে প্রতি রাতে প্রায় আড়াই হাজার অতিথি থাকতে পারেন।
টিসিবির হিসাবে, আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রডের দাম কমেছে ১২ শতাংশ।
বাংলাদেশের বার্ষিক রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশের বেশি আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। নভেম্বরে এই খাতের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬ শতাংশ।
এসব কারখানা রক্ষণাবেক্ষণে ২০২২ সাল থেকে বছরে প্রায় ৮০ কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে।
কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলতে না পারায় গত আগস্ট থেকে এই শিল্পগোষ্ঠীর কারখানাগুলোর উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়েছে।