ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার সভাপতি রুম্মান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, গত সাত দিনে কুয়াকাটার ব্যবসায়ীরা প্রায় ৫০ কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছেন।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১০১টি দেশের নাগরিকের কাছ থেকে পাওয়া আবেদনের মধ্যে ১৬ হাজার ৩০৩টি আবেদনের অনুমোদন দিয়েছে। যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ বেশি।
এই শিল্পের অন্যতম প্রধান সমস্যা মূল্যস্ফীতি। এটি সিরামিক পণ্যের স্থানীয় চাহিদা কমিয়ে দিয়েছে।
গত ছয় বছরে চীনা বিনিয়োগের উত্থান-পতন দেখেছে বাংলাদেশ। এমনকি অতীতে বিনিয়োগের যে উত্থান দেখা গিয়েছিল, গত কয়েক বছরে তার কাছাকাছি আর যেতে পারেনি চীনা বিনিয়োগ।
দেশের প্রায় ১৭ প্রতিষ্ঠান ক্যানসার-প্রতিরোধী ওষুধ তৈরি করায় স্থানীয় রোগীরা এখন তা কম দামে পাচ্ছেন। এতে চিকিৎসা খরচ কমছে।
এখানে দুই লাখ মানুষের কাজের সুযোগ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তবে ব্যতিক্রম একটি প্রকল্পের সন্ধান পেয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি)। এই প্রকল্পটিকে ব্যতিক্রম বলা হচ্ছে, কারণ প্রকল্পটির বাস্তবায়ন ব্যয় প্রাক্কলন...
'প্রকল্পগুলো নিয়ে চীনের সঙ্গে সরকারের আলোচনা চলছে। তবে এখনও কিছু চূড়ান্ত হয়নি'
'আরেকটি শর্তে বলা হয়েছে- ভারতীয় এলওসির আওতায় যেকোনো প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় ৬৫ শতাংশ যন্ত্রাংশ ভারত থেকে ক্রয় করতে হবে, যা ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়নের আরেকটি বাধা।'
ব্যবসায়ীদের মতে, টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে কাঁচামাল ও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা এখনো একটি চ্যালেঞ্জ।
এর প্রভাব পড়েছে কোরবানির ঈদের ফ্রিজের বাজারে। কারণ ক্রেতারা খরচ কমাতে বাধ্য হচ্ছেন।
বছরে আয় প্রায় ২৫ লাখ টাকা। তার বাগানে সারা বছর অন্তত ১০ জন কাজ করেন। জেলায় এক হাজারেরও বেশি উচ্চশিক্ষিত কৃষি ব্যবসায়ী আছেন। তারা অর্থনীতিতে অবদান রাখছেন। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছেন।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাজেট তথ্য বলছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের হিসাবে সরকারের গ্যারান্টিতে এক লাখ ১৭ হাজার ৯৪ কোটি টাকা ঋণ ছিল।
এই উদ্যোগটি এমন সময়ে নেওয়া হচ্ছে যখন সরকার খরচ জোগাতে ও ঋণের ওপর নির্ভরতা কমাতে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর চাপে আছে।
আগামী জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রতিষ্ঠানটি পণ্য বিক্রির প্রক্রিয়া শুরু করবে।
বেজার নথি অনুযায়ী, সরকার পরিচালিত দুই ইকোনোমিক জোনে ইতোমধ্যে ১৩টি প্রতিষ্ঠান পণ্য উৎপাদন করছে। এর মধ্যে বিএসএমএসএনে ১১টি কারখানা এবং শ্রীহট্টায় দুটি কারখান স্থাপন করা হয়েছে।
১৭তম ঢাকা মোটর শোর মূল আকর্ষণ ছিল স্থানীয়ভাবে সংযোজন করা গাড়ি ও মার্সিডিজ-বেঞ্জের বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি)।
সন্দেহ নেই, উদ্যোক্তাদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া দেশের অর্থনীতির জন্য আশীর্বাদ।