জাপানে এ যেন এক টুকরো বাংলাদেশ

অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের একাংশ। ছবি: সংগৃহীত

গ্লোবাল পিস ফাউন্ডেশন জাপানের আয়োজনে বহুদেশীয় এবং বহুমাত্রিক সাংস্কৃতিক উৎসব ২০২৩ যেন হয়ে উঠেছিল এক টুকরো বাংলাদেশ।

জাপানের টোকিওতে আয়োজিত সপ্তমবারের এই আয়োজনে অংশ নিয়ে বরাবরের মতো এবারও প্রবাসী শিশু শিল্পী একাডেমীর একঝাঁক শিশু শিল্পীসহ বাংলাদেশি শিল্পীরা সুনাম কুড়িয়েছেন। পুরো আয়োজন জুড়েই প্রাধান্য ছিল বাংলাদেশিদের।

টোকিওর চুও সিটির 'প্লাজা মাম' এ অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এবারের অনুষ্ঠানের পরিচালক ইসাও তোকুহাশি। এ ছাগা, বক্তব্য রাখেন গ্লোবাল পিস ফাউন্ডেশন জাপানের সভাপতি আয়া গোতো।

ফেস্টিভ্যালে আমন্ত্রিত হয়ে যোগ দিয়েছিলেন বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধি। এ ছাড়া, জাপানে বসবাসরত বিভিন্ন দেশের নাগরিক ও স্থানীয়রাও এতে অংশ নেন।

আয়োজনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতিকে তুলে ধরেন বাংলাদেশিরা। এ ছাড়া, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, মিয়ানমার, বলিভিয়া, ব্রাজিল, চীন, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া ও জাপানী খাদ্য সংস্কৃতি স্থান পেলেও বাংলাদেশ ছিল থিম কান্ট্রি।

বাংলাদেশের খাদ্য সংস্কৃতি তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন আয়োজনের ভাইস চেয়ার রাহমান মনি।

ড. তপন কুমার পালের পরিচালনায় 'শিশু শিল্পী একাডেমী'র তুষ্টি বণিক, মৃন্ময়ী পাল, শ্রীদিকতা বাড়ৈ, চৈতি সাহা, কাকলী আহমেদ, সানজিদা আহমেদ বরাবরের মতোই দর্শক হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। আয়োজনে প্রথমবারের মতো অংশ নিয়ে সাদ্দি আহমেদ ও নাশরাহ আহমেদ দর্শকদের মাতিয়ে রাখেন।

অনুষ্ঠানের শেষাংশে রাহমান মনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, 'এখানে আমরা বিভিন্ন দেশের, বিভিন্ন ভাষার, বিভিন্ন বর্ণের, বিভিন্ন ধর্মের মানুষ এক হয়েছি। আমরা একটি পরিবারের মতো। ২০২৪ সালে আবারও সবার দেখা হবে বলে আশা করছি।'

Comments

The Daily Star  | English

Sweeping changes in constitution

Expanding the fundamental rights to include food, clothing, shelter, education, internet and vote, the Constitution Reform Commission proposes to replace nationalism, socialism and secularism with equality, human dignity, social justice and pluralism as fundamental principles of state policy.

2h ago