২৪ ঘণ্টায় ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫.৩১ শতাংশ

ছবি: সংগৃহীত

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৮৯৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫ জন। একইসময়ে শনাক্তের হার ১৫.৩১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

এর আগের ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ছিল ১৫.৭০ শতাংশ ও ২ হাজার ১৮৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।

আজ শুক্রবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এ নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত ১৯ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮২ জনের করোনা শনাক্ত হলো এবং তাদের মধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ১৫৪ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ হাজার ৩৮৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৫.৩১ শতাংশ।

২৪ ঘণ্টায় শনাক্তদের মধ্যে ১ হাজার ৫৫৪ জন ঢাকা বিভাগের, ২০ জন ময়মনসিংহ বিভাগের, ১৪৪ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ৪২ জন রাজশাহী বিভাগের, ১১ জন জন রংপুর বিভাগের, ৪৩ জন খুলনা বিভাগের, ৭১ জন বরিশাল বিভাগের এবং ১২ জন সিলেট বিভাগের।

এ ছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ২৪৮ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ১৯ লাখ ৭ হাজার ৭৯৭ জন।

সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ।

করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের দাপট কমলে ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা হাজারের নিচে নেমে আসে। ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে এক পর্যায়ে ২৬ মার্চ তা একশর নিচে নেমে এসেছিল। গত ৫ মে দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা নেমেছিল ৪ জনে। শনাক্তের হার ১ শতাংশের নিচে ছিল বেশ কিছু দিন।

তবে গত ২২ মের পর থেকে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা আবারও বাড়ছে। ১১ সপ্তাহ পর দৈনিক শনাক্ত কোভিড রোগীর সংখ্যা গত ১২ জুন আবার ১০০ ছাড়িয়ে যায়। ১২ দিনের মাথায় তা দেড় হাজারের ঘরও ছাড়ায়।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক বিস্তারের মধ্যে গত বছরের ২৮ জুলাই দেশে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়।

প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ২০২০ সালের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২০২১ সালের ৫ অগাস্ট ও ১০ অগাস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারির মধ্যে এক দিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা।

 

Comments

The Daily Star  | English
compensation for uprising martyrs families

Each martyr family to get Tk 30 lakh: Prof Yunus

Vows to rehabilitate them; govt to bear all expenses of uprising injured

6h ago