‘আন্তঃব্যাংক বিনিময় হারে গত সোমবার পাঁচ কোটি ডলার ও মঙ্গলবার দুই কোটি ডলার কেনা হয়েছে।’
গত বুধবার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশ (এবিবি) রপ্তানিকারক ও প্রবাসীদের কাছ থেকে প্রতি ডলার ১১০ টাকায় কেনার এবং আমদানিকারকদের কাছে...
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাফেদা-এবিবির বেঁধে দেওয়া বিনিময় হারের তুলনায় যেসব ব্যাংক বেশি টাকা দিচ্ছে সেসব ব্যাংক বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাচ্ছে।
আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ আইসান এইচ মনসুর বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে সমন্বিত হারে লেনদেন হচ্ছে না।
মুদ্রা বাজারে অস্থিরতা কমাতে ব্যাংকগুলো গত কয়েক মাস ধরে ডলারের যে বিনিময় হার নির্ধারণ করে আসছে, সেই তুলনায় খোলা বাজারে ডলারের দাম অনেক বেশি।
বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর কাছে মার্কিন ডলার বিক্রির সময় ব্যাংকগুলোর জন্য নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি পাবে না ফরেন এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো।
দুই বছরের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অর্ধেকে নেমে এসেছে এবং প্রতি মাসে রিজার্ভ কমছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। ফলে, আমদানি নির্ভর এই অর্থনীতির আমদানি ব্যয় অনেক বেড়েছে।
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৬০ মিলিয়ন ডলার কমেছে।
মূলত ‘কাজমা’ নামে পরিচিত এই চেক ইনফ্লুয়েন্সার এই বিপুল পরিমাণ অর্থ বিলিয়ে দিয়ে মানুষকে হতবাক করে দেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে অভিবাসী শ্রমিকরা ১.৩৪ বিলিয়ন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
ডলারের দর কারচুপির অভিযোগে ১০ ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ডলার কমেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা গেছে।
দেশটির ব্যবসায়ীদের সংগঠন ফেডারেশন অব সৌদি চেম্বারস (এফএসসি) জানিয়েছে, সৌদি আরব ৪ দশমিক ১৫ ট্রিলিয়ন রিয়াল (১ দশমিক ১১ ট্রিলিয়ন ডলার) জিডিপি অর্জন করেছে। এতে দেশটির ২০২৫ সালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ...
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ভার্চুয়াল সভায় ডলারের হার বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে।
গত এক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমছে।
এদিন প্রতি মার্কিন ডলার বিক্রি হয়েছে ৮৩.১৩২৫ রুপিতে।
‘ব্যাংকগুলোর ওপরও নজরদারি করা হচ্ছে।’
চলতি বছরের আগস্টে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ১.৫৯ বিলিয়ন ডলার।
চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত টাকার বিপরীতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে সুইস ফ্রাঁর ২৮ দশমিক ২৫ শতাংশ।