যারা দুর্নীতি করেছে জনগণ তাদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না: দীপু মনি

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চাঁদপুর শহরের উত্তর শ্রীরামদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পৌর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

'যারা মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাগবে কাজ করেননি, যারা ক্ষমতায় থেকে দুর্নীতি করেছে এবং এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করেছে, তাদেরকে জনগণ আর কখনো ক্ষমতায় দেখতে চায় না' বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

তিনি আরও বলেন, 'যে সরকারের সময়ে গত ১০০ বছরের চেয়ে বেশি উন্নয়ন হয়েছে, সেই সরকারকে বারবার ক্ষমতায় চায় জনগণ। আর সে সরকার হচ্ছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার।'

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চাঁদপুর শহরের উত্তর শ্রীরামদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে দীপু মনি প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন।

তিনি বলেন, '১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যাকারী, শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যার চেষ্টাকারী ও ২০১৩-১৪ সালের অগ্নিসন্ত্রাসী বিএনপি-জামায়াত আন্দোলনের নামে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে সেই অপশক্তিকে রুখে দেওয়া হবে।'

'আজকে দেশের প্রত্যেকটি মানুষের গায়ে জামা আছে, স্বাস্থ্য সেবা পাচ্ছে, যাদের ঘর নেই তাদেরকে ঘর করে দেওয়া হচ্ছে। বছরের শুরুতে বাচ্চাদেরকে বই দেওয়া হচ্ছে, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। মানুষ এখন আর না খেয়ে থাকে না। কিন্তু একটি অপশক্তি বারবার এই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করছে,' বলেন তিনি।

দীপু মনি আরও বলেন, 'আজকে এই শান্তি সমাবেশে অনেক মা-বোন উপস্থিত হয়েছেন। আপনাদেরকে সম্মান দিয়েছে শেখ হাসিনা সরকার। আগে সন্তানের সার্টিফিকেটে মায়ের নাম ছিল না, এই সরকার সার্টিফিকেটে পিতার নামের পাশে মায়ের নাম লেখার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করছে সরকার। আশা করি আপনারা দেশের উন্নয়নের জন্য অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অর্থাৎ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আবারও ক্ষমতায় আনবেন।'

Comments

The Daily Star  | English

Interest payments, subsidies soak up almost half of budget

Interest payments and subsidies have absorbed nearly half of Bangladesh’s total budget expenditure in the first seven months of the current fiscal year, underscoring growing fiscal stress and raising concerns over public finances.

1h ago