এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রচুর ফলনের আশা করা হচ্ছে।
বর্তমান পরিস্থিতি এমনই দাঁড়িয়েছে, খেত থেকে আলু তোলার সময় চাষিরা এখন আর মুনাফার কথা ভাবতে পারছেন না।
প্রতি কেজি রাসায়নিক সার সরকার নির্ধারিত দামের তুলনায় চাষিদের কাছ থেকে তিন থেকে চার টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে।
এই শীতে ৩৮০ থেকে ৪০০ কোটি টাকার গিজার বিক্রি হতে পারে। প্রায় এক ডজন স্থানীয় প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ডের গিজার বিক্রি করছে।
পাথর বিক্রি কম হওয়ায় আর্থিক সংকটে পড়েছে পেট্রোবাংলার অধীন ভূগর্ভস্থ কঠিন শিলা উত্তোলন প্রতিষ্ঠান মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড (এমজিএমসিএল)।
গত তিন দশকে উন্নত সড়ক যোগাযোগ জেলায় পর্যটন সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দিয়েছে।
স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় এবং জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃত হাঁড়িভাঙা আম আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে আসতে শুরু করেছে গত ২০ জুন থেকে।
বাইরে তীব্র গরম থাকলেও মাটির ঘরের ভেতরটা তুলনামূলক ঠান্ডা থাকে। এমনকি মাটির ঘরে ফ্যান ছাড়া থকতেও তেমন অস্বস্তি হয় না।
গত এক মাসে আলুর খুচরা দাম বেড়েছে ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এক বছর আগের তুলনায় তা ৪৯ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি।
‘এ বছর আবহাওয়া এখনো ফলনের অনুকূলে। আগামী দুই মাস যদি আবহাওয়া ভালো থাকে, তাহলে লিচু উৎপাদন প্রায় দ্বিগুণ হতে পারে।’
বন্দর সংশ্লিষ্টরা জানান, রোববার ও সোমবার এই দুই দিনে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে প্রায় ১৭০ মেট্রিক টন ভারতীয় আলু আমদানি হয়েছে।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি ফুলবাড়ি শহর ঘুরে দেখা যায়, শহরের দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কে ছোট যমুনার ওপর যে সেতু, এর নিচে ফেলা হচ্ছে পৌরসভার বর্জ্য। এ ছাড়া, শহরের অপর প্রান্তে বাজারে কাছে নদীর ওপর ফুটওভার...
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গতকাল রোববার ঢাকায় খুচরা পর্যায়ে মোটা চাল বিক্রি হয়েছে ৫১ টাকা কেজি দরে। গত নভেম্বরে যা ছিল ৫০ টাকা ও অক্টোবরে ৪৯ টাকা।
এক মাসের ব্যবধানে খামার পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ৩ থেকে সাড়ে ৩ টাকা কমে যাওয়ায় লোকসান গুনছেন পোল্ট্রি খামারিরা।
‘আমরা জানি না কেন দাম বাড়ছে। আমরা শুনেছি সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই। তবুও দাম বাড়ছে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন বিভাগের পরিচালক তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘দেশের ইতিহাসে এ বছর রেকর্ড পরিমাণ আলু উৎপাদিত হয়েছে। বর্তমানে দেশে আলুর ঘাটতি নেই।’