অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন খানের নিরাপত্তার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের বিবৃতি

মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ছাত্রলীগ নেতা এসএম এহসান উল্লাহ ওরফে ধ্রুব'র আত্মহত্যা চেষ্টা এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খানের নিরাপত্তার দাবিতে বিবৃতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।

আজ সোমবার সংগঠনের ৫৩ জন শিক্ষকের এক যৌথ বিবৃতিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে ঘটে যাওয়া এই 'অনাকাঙ্ক্ষিত' ঘটনা 'সংবেদনশীলতার সঙ্গে' পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী এহসান ধ্রুবর আত্মহত্যা প্রচেষ্টা ও শিক্ষক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খানকে এজন্য সম্ভাব্য দায়ী করে আবর্তিত ঘটনাক্রম আমরা গত কয়েকদিন পর্যবেক্ষণ করেছি। আমরা অধ্যাপক তানজীমের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বোধ করছি। পুরো বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নীরবতাও আমাদের পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েছে।   

'সম্প্রতি শিক্ষার্থী ধ্রুব স্বপ্রণোদিতভাবে অধ্যাপক তানজীমের কাছে গিয়ে এক ছাত্রীর বিরুদ্ধে চারিত্রিক কলঙ্কারোপন করার চেষ্টা করে। জনাব তানজীম তার কাছে সে সংক্রান্ত প্রমাণ চান। ধ্রুব যথাযথ প্রমাণ হাজির না করে, অন্যান্য সহপাঠীদের সাক্ষী মানেন। পরে ২ মার্চ ক্লাসে তানজীম ধ্রুবকে দাঁড় করিয়ে সহপাঠীদের নাম জানাতে বলেন। ধ্রুব নাম জানাতে রাজি না হলে তানজীম তাকে এ ধরনের গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে ও সহপাঠীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে বারণ করেন।'

সে দিনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, 'ক্লাস থেকে বের হয়ে অধ্যাপক তানজীমের কাছে ব্যক্তিগতভাবে ক্ষমাপ্রার্থনা করলেও ধ্রুব ক্লাসের সবার সামনে তাকে "অপমান"  করার জন্য তানজীমকে অভিযুক্ত করেন। তিনি হুমকি দেন যে যদি তিনি আত্মহননের পথ বেছে নেন, তার জন্য অধ্যাপক তানজীমই দায়ী থাকবেন। এরপর তানজীমউদ্দিন তাকে নানাভাবে বোঝান যেন তিনি ওরকম কিছু না করেন। এরপরও ধ্রুব ফেসবুক স্ট্যাটাসে সুসইসাইড নোট লেখেন এবং আত্মহননের সিদ্ধান্তের পেছনে অধ্যাপক তানজীমকেই দায়ী করেন। তিনি উল্লেখ করেন যে ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের সদস্য হবার কারণেই নাকি অধ্যাপক তানজীম তার বিরুদ্ধে বিরূপ হয়েছেন। কয়েক ঘণ্টা পরে, অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে উদ্ধার করা হয় এবং হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। স্বস্তির বিষয়, তিনি এখন শারীরিক ভাবে সুস্থ আছেন এবং চূড়ান্ত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা শেষ অব্দি ঘটেনি।'

বিবৃতিদাতারা বলেন, 'ধ্রুবর ফেসবুকের বক্তব্যের কারণে ক্যাম্পাসে বিভ্রান্তি ছড়ায়। ছাত্রলীগের কিছু সদস্য মধ্যরাতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গিয়ে ধ্রুবর পরিস্থিতির জন্য শিক্ষক তানজীমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করে। গণমাধ্যমে দেওয়া কোনো কোনো ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য ও সামাজিক মাধ্যমে কারো কারো পোস্টের মধ্য দিয়ে অধ্যাপক তানজীমের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ও হুমকি ছড়িয়ে পড়ে।'

বিবৃতিদাতাদের অভিমত, 'আমরা মনে করি, পুরো ঘটনায় অধ্যাপক তানজীমের যে ভূমিকা, তা যথাযথ ছিল এবং একজন সচেতন শিক্ষকের দায়িত্বই তিনি পালন করেছেন। একজন নারী শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে হয়রানি বন্ধ করতে একজন সচেতন শিক্ষকের যা করা প্রয়োজন তিনি ঠিক সে কাজটিই করেছেন। গণমাধ্যমে প্রকাশিত ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের বিবৃতিতে ও বর্ণনায়ও অধ্যাপক তানজীমের ভূমিকাটি সঠিক ছিল বলেই প্রতিভাত হয়েছে। অধ্যাপক তানজীমের বক্তব্যে আমরা জেনেছি যে ধ্রুবর ছাত্রলীগসংশ্লিষ্টতার বিষয়ে তার কোনো ধারণা ছিল না। বরং ধ্রুবই তার এই পরিচয়কে তার ইমেইলে সামনে আনেন এবং ঘটনাটিতে তার রাঙানো রাজনৈতিক পরিচয়ের জের ধরেই ছাত্রলীগের সদস্যরা অধ্যাপক তানজীমের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দেয়।'

বিবৃতিতে বলা হয়, 'এখন প্রশ্ন হলো একজন শিক্ষার্থী কেন তার শিক্ষককে জড়িয়ে এমন একটি ভয়ংকর ঘটনা ঘটালেন? এর জবাব খুঁজতে আমাদের একটু আগের ঘটনা টেনে আনতে হবে।  নানান সূত্রে জানা গেছে, ধ্রুব যার বিরুদ্ধে কুৎসা ছড়াচ্ছিলেন, সেই মেয়েটির কাছে তিনি অতীতে প্রেমপ্রস্তাব দিয়ে প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন এবং তিনি এই ঘটনার পূর্বে মেয়েটির বিরুদ্ধে আন্তঃব্যক্তিক পর্যায়ে ও সামাজিক মাধ্যমে কুৎসা ছড়িয়েছেন, যাকে পরিকল্পিত বাচিক নিপীড়ন হিসেবে দেখতে হবে। শিক্ষার্থীদের এ ধরনের সমস্যা নিরসনে শিক্ষকদের ন্যায়ের পক্ষেই অবস্থান নিতে হয়। অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান সকলের সামনে অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে উদ্যোগ নিয়ে ঠিক কাজটিই করেছেন। এই চেষ্টাকে কোনো ভাবেই "র‍্যাগিং" বলা চলে না বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ মেনে শিক্ষকের এটাই যথোপযুক্ত আচরণ।'

এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্যরা ওই নারী শিক্ষার্থীর ওপর ধ্রুব'র 'বাচিক ও মানসিক নিপীড়নের' শাস্তি দাবি করেন এবং অধ্যাপক তানজীমের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতিতে বলেন, 'আমরা আত্মহত্যার চেষ্টা করা শিক্ষার্থীর মানসিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে তার মানসিক স্বাস্থ্যসেবার উদ্যোগ নেয়ার জন্যও বিভাগ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।'

এর পাশাপাশি বিবৃতিতে ওই নারী শিক্ষার্থীর আনা অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিও করা হয়।

বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক গৌতম রায়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাহমুদুল সুমন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পিটসবার্গ ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক মাইদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ব‌বিদ‌্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগের সহকারি অধ্যাপক মনিরা শরমিন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক আবুল ফজল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (গোপালগঞ্জ) বাংলা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক শামীমা আক্তার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কাজী ফরিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহকারি অধ্যাপক অর্পিতা শামস মিজান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারি অধ্যাপক আরাফাত রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালসের আন্তর্জাতিক বিভাগের প্রভাষক তাসমিয়াহ তাবাসসুম সাদিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের বার্ড কলেজের এক্সপেরিমেন্টাল হিউম্যানিটিজ বিভাগের ভিজিটিং অধ্যাপক ফাহমিদুল হক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক নাসির আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক জাকিয়া সুলতানা মুক্তা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক মার্জিয়া রহমান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক আর রাজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোশাহিদা সুলতানা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মির্জা তাসলিমা সুলতানা ও আইনুন নাহার, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক অভিনু কিবরিয়া ইসলাম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের  ফার্মেসি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক শামস্ আরা খাঁন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যায়ন বিভাগের অধ্যাপক কাজী মারুফুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক কাবেরী গায়েন, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শেখ নাহিদ নিয়াজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক শেহরীন আতাউর খান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মামুন হায়দার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আসিফ মোহাম্মদ শাহান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক শরমিন্দ নীলোর্মি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তাসনীম সিরাজ মাহবুব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক হাবিবা রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক কামাল চৌধুরী, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো: নুরুজজামান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সৌভিক রেজা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক স্নিগ্ধা রেজওয়ানা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের প্রভাষক মিম আরাফাত মানব, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো: সাজ্জাদ হোসেন জাহিদ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রভাষক শাকিলা আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক খন্দকার আশরাফুল মুনিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জোবাইদা নাসরীন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাহমুদা আকন্দ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৌম্য সরকার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক আবদুল্লাহ হারুন চৌধুরী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, সহকারী অধ্যাপক আলী সিদ্দিকী, সহকারী অধ্যাপক সায়মা আহমেদ, সহকারী অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম ও প্রভাষক সামিয়া জামান।

  

    

       

Comments

The Daily Star  | English
The Indian media and Bangladesh-India relations

The Indian media and Bangladesh-India relations

The bilateral relationship must be based on a "win-win" policy, rooted in mutual respect, non-hegemony, and the pursuit of shared prosperity and deeper understanding.

14h ago