শিল্প মন্ত্রণালয়ে ৪৬ পদে চাকরির সুযোগ
শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) ৪৬টি শূন্যপদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
আগ্রহীদের আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
পদের নাম: প্রোগ্রামার
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রোনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ ৪ বছর মেয়াদি স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। কোনো সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধাস্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে সিনিয়র কম্পিউটার অপারেটর, সহকারী প্রোগ্রামার, সহকারী রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী হিসেবে অন্যূন ৪ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা (গ্রেড-৬)
পদের নাম: শিল্পনগরী কর্মকর্তা
পদসংখ্যা: ২২টি
যোগ্যতা: কোনো অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণির বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)
পদের নাম: সহকারী প্রকৌশলী
পদসংখ্যা: ১৪টি
যোগ্যতা: কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (সিভিল) ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)
পদের নাম: ঊর্ধ্বতন সমন্বয় কর্মকর্তা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: কোনো অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণির বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)
পদের নাম: প্রকাশনা কর্মকর্তা
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: কোন অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণির বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)
পদের নাম: সাব-কন্ট্রাকটিং কর্মকর্তা
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: কোনো অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণির বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)
পদের নাম: ঊর্ধ্বতন ফটোগ্রাফার
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: ফটোগ্রাফি অডিও ভিজুয়েল যন্ত্রপাতি পরিচালনায় প্রশিক্ষণসহ দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা (গ্রেড-১০)
পদের নাম: ফটোগ্রাফার
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: ফটোগ্রাফি অডিও ভিজুয়েল যন্ত্রপাতি পরিচালনায় প্রশিক্ষণসহ দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩)
পদের নাম: কেয়ারটেকার
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: কমপক্ষে দ্বিতীয় স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীগণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
বেতন: ১০,২০০- ২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড-১৩)
বয়সসীমা: ১ আগস্ট ২০২৩ তারিখে সাধারণ প্রার্থী, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা, এতিম, নারী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্য কোটার প্রার্থীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩০ বছর।
তবে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে আবেদনের সময়সীমা ১৮-৩২ বছর। প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা অথবা বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা (নাতি-নাতনি) হলে অথবা অন্য কোনো কোটায় আবেদন করতে হলে অনলাইন আবেদন ফরমের নির্ধারিত ঘর পূরণ করতে হবে। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।
আবেদনের সময়সীমা
অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ ও পরীক্ষার ফি জমাদান শুরুর তারিখ ও সময়: ৯ আগস্ট ২০২৩, সকাল ১০টা।
অনলাইনে আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ও সময়: ৩১ আগস্ট বিকেল ৫টা।
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীগণ http://bscic.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন। আবেদনপত্রে প্রার্থী তার রঙ্গিন ছবি (দৈর্ঘ্য ৩০০ × প্রস্থ ৩০০) পিক্সেল ও স্বাক্ষর (দৈর্ঘ্য ৩০০ × প্রস্থ ৮০) স্ক্যান করে নির্ধারিত স্থানে আপলোড করবেন। ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ১০০ কিলোবাইট ও স্বাক্ষরের সাইজ সর্বোচ্চ ৬০ কিলোবাইট হতে হবে।
আবেদনপত্রে পূরণকৃত তথ্যই যেহেতু পরবর্তী সব কার্যক্রমে ব্যবহৃত হবে, সেহেতু আবেদনপত্র সাবমিট করার পূর্বেই পূরণকৃত সব তথ্যের সঠিকতা সম্পর্কে প্রার্থী নিজে শতভাগ নিশ্চিত হবেন।
আবেদন ফি
টেলিটক প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে ২টি এসএমএস করে ১-৬ নম্বর ক্রমিকের জন্য পরীক্ষার ফি বাবদ ৬০০ টাকা, ৭ নম্বর ক্রমিকের জন্য ৫০০ টাকা এবং ৮-৯ নম্বর ক্রমিকের পদের জন্য ২০০ টাকা অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জমা দিতে হবে। অনলাইনে আবেদনপত্রের সব অংশ পূরণ করে সাবমিট করা হলেও পরীক্ষার ফি জমা না দেওয়া পর্যন্ত আবেদনপত্র গৃহীত হবে না।
প্রবেশপত্র প্রাপ্তির বিষয়টি http://bscic.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে এবং প্রার্থীর মোবাইল ফোনে SMS-এর মাধ্যমে (শুধু যোগ্য প্রার্থীদের) যথাসময়ে জানানো হবে। উল্লেখ্য, লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক ও ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পরীক্ষার সময় আলাদা কোনো প্রবেশপত্র ইস্যু করা হবে না। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক ও ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে বিবেচিত হবে।
গ্রন্থনা: আহমেদ হিমেল
Comments