সস্তার সবকিছু দিয়ে খেলাঘর পেতে মাটি আর প্লাস্টিকের পুতুলের বিয়ের আসর বসিয়ে বৈষম্যের এই বাস্তব পৃথিবীতেই রূপকথার আসর বসিয়েছে চা বাগানের এই শিশুরা।
নির্বাচন নিয়ে ফার্মগেটের এই পাগলের কোনো মাথাব্যাথা থাকার কথা না। সংবাদপত্রের পাতায় আসা এ সংক্রান্ত কোনো খবর আদৌ তার মনে আলোড়ন তোলে কিনা, তা জানাও কঠিন।
উপকণ্ঠের সবুজ ঘুচিয়ে বহরে-গতরে বেড়ে চলা শহর কলকাতার প্রেক্ষাপটে সুমন গেয়েছিলেন, ‘কৈখালী আর পাটুলি গিয়েছে, গিয়েছে উরাল পেটে/জমি সদাগর আবাদের জমি খাচ্ছে সমানে চেটে’।
ঢাকার ন্যাড়া পার্কগুলোতেও ইদানীং গাছের দেখা পাওয়াটা দুষ্কর। তাই বুঝি ‘নাছোড়বান্দা’ বুলবুলিও পরিবারসমেত আস্তানা গেড়েছে সামান্য বাতাসেই দুলে ওঠা অ্যান্টেনার ওপর।
কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবরের জন্য আগেও গান লিখেছেন ও সুর করেছেন ভারতের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী, গীতিকার, সুরকার কবীর সুমন। তবে এবারই প্রথম একসঙ্গে ‘এই আকবর ঐ সুমন’ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন।
কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবরের জন্য আগেও গান লিখেছেন ও সুর করেছেন ভারতের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী, গীতকার, সুরকার কবীর সুমন। তবে এবারই প্রথম একসঙ্গে দ্বৈতগানে কণ্ঠ দিলেন তারা।
বয়স ৭০ পেরিয়েছে। অশক্ত শরীর গিটার ধরতেও বাগড়া দিচ্ছে ইদানিং। কিন্তু আগের সেই দৃপ্ত কণ্ঠ রয়ে গেছে গানওলার। ওই কণ্ঠেই উচ্চারিত গানের প্রতিটি কলি, বলিষ্ঠ উচ্চারণ আর সুরের প্রতিটি ভাঁজ বলে দিলো-...
রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে (আইইবি) অনুষ্ঠিত হবে 'কবীর সুমন লাইভ ইন ঢাকা'। আগামী ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে এই সংগীতানুষ্ঠান আয়োজনের কথা ছিল।
অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হওয়ায় শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে কবীর সুমনের গানের অনুষ্ঠান হচ্ছে না।
বয়স ৭০ পেরিয়েছে। অশক্ত শরীর গিটার ধরতেও বাগড়া দিচ্ছে ইদানিং। কিন্তু আগের সেই দৃপ্ত কণ্ঠ রয়ে গেছে গানওলার। ওই কণ্ঠেই উচ্চারিত গানের প্রতিটি কলি, বলিষ্ঠ উচ্চারণ আর সুরের প্রতিটি ভাঁজ বলে দিলো-...
রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে (আইইবি) অনুষ্ঠিত হবে 'কবীর সুমন লাইভ ইন ঢাকা'। আগামী ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে এই সংগীতানুষ্ঠান আয়োজনের কথা ছিল।
অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হওয়ায় শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে কবীর সুমনের গানের অনুষ্ঠান হচ্ছে না।