মৃতদের পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো এই এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনার ঘটল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে ফেরার সময় মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এ ঘটনা ঘটে। বিয়ের অনুষ্ঠানের ভিডিও ধারণের কাজে গিয়েছিলেন তারা।
আজ রাত সাড়ে ৮টার দিকে কারখানার আগুনের ধ্বংসস্তূপ থেকে মরদেহটি উদ্ধার হয়।
আহত ব্যক্তি চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।
বিকেল ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
লঞ্চ দুটি হলো এমভি কীর্তনখোলা-১০ ও এমভি প্রিন্স আওলাদ-১০।
আগুন লাগার কারণ এখনো জানা যায়নি।
মৃতদের পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো এই এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনার ঘটল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে ফেরার সময় মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এ ঘটনা ঘটে। বিয়ের অনুষ্ঠানের ভিডিও ধারণের কাজে গিয়েছিলেন তারা।
আজ রাত সাড়ে ৮টার দিকে কারখানার আগুনের ধ্বংসস্তূপ থেকে মরদেহটি উদ্ধার হয়।
আহত ব্যক্তি চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।
পুলিশের মামলায় তাদের বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও বহনের অভিযোগ আনা হয়।
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি (উত্তরপাড়া) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।