অপহরণের পর ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিষয়ে র্যাবের কাছে তথ্য দিয়েছেন ব্যাংক ম্যানেজার মো. নেজাম উদ্দীন।
মুখে কিছুটা হাসির ছাপ দেখা গেলেও, এখনো যে ব্যাংক ম্যানেজার নেজামের ভয় পুরোপুরি কাটেনি, তা দেখা গেছে চেহারায়।
মঙ্গলবার রাতে নেজাম উদ্দীনকে অপহরণের পর বুধবার তার পরিবারের কাছে ফোন করে মুক্তিপণ চাওয়া হয় বলে জানা গেছে।
নেজাম উদ্দীনকে উদ্ধারের পর বান্দরবান সদরে র্যাব কার্যালয়ে তার সঙ্গে দেখা করেন সোনালী ব্যাংকের এমডি আফজাল করিম
বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ১৫ মিনিটের দিকে তাকে বান্দরবান সদরে র্যাব কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
অপহৃত ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনের ছোট ভাই এসআই মিজানুর রহমান বলেন, ‘র্যাবের সহায়তায় আমার ভাইকে উদ্ধার করা হয়েছে কিছুক্ষণ আগে। আমি নিজেও ঘটনাস্থলে ছিলাম।’
ব্যাংক কর্মকর্তা নেজাম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৩তম ব্যাচের বন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন।
‘দুই দিনের অভিযানের পর রুমা বাজারের পাশের এলাকা থেকে সোনালী ব্যাংক রুমা শাখার ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে উদ্ধার করা হয়েছে।’
আজ বুধবার সকালে রুমা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজাহান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
ব্যাংক কর্মকর্তা নেজাম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৩তম ব্যাচের বন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন।
‘দুই দিনের অভিযানের পর রুমা বাজারের পাশের এলাকা থেকে সোনালী ব্যাংক রুমা শাখার ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে উদ্ধার করা হয়েছে।’
আজ বুধবার সকালে রুমা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজাহান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’