পূর্ণাঙ্গ পাঠে হাইকোর্ট বেঞ্চ বলেন, কোনো আইনি বা সমর্থনযোগ্য প্রমাণ ছাড়াই মূলত অনুমানের ওপর ভিত্তি করে মামলার রায় দেওয়া হয়েছিল।
এ দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র থেমে নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, কিছু লোক তাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আমাদের সব কষ্টে পানি ঢেলে দিচ্ছে।
‘আগামী নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে নির্বাচনী পুলসিরাত পার হতে হবে৷ সুতরাং জনগণের সঙ্গে থাকুন এবং জনগণকে সঙ্গে রাখুন।’
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, শত অস্পষ্টতা কাটিয়ে অচিরেই নির্বাচনী রোডম্যাপে যাত্রা শুরু করবে আমাদের বাংলাদেশ।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব আপনাদের (দেশবাসীকে) ধৈর্য ধরতে বলেছেন
‘আমাদের প্রত্যাশা হলো, একটি জবাবদিহিমূলক সরকার গঠন, যারা জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে বাধ্য থাকবে।’
মানি লন্ডারিং মামলায় ২০১৬ সালের ২১ জুলাই তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা করেন হাইকোর্ট।
তারেক তার বক্তব্যে উসকানিমূলক কার্যক্রম ও অপপ্রচারের মুখে দেশবাসীকে সর্বোচ্চ সংযম দেখানোর আহ্বান জানান।
‘আমাদের প্রত্যাশা হলো, একটি জবাবদিহিমূলক সরকার গঠন, যারা জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে বাধ্য থাকবে।’
মানি লন্ডারিং মামলায় ২০১৬ সালের ২১ জুলাই তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকা জরিমানা করেন হাইকোর্ট।
তারেক তার বক্তব্যে উসকানিমূলক কার্যক্রম ও অপপ্রচারের মুখে দেশবাসীকে সর্বোচ্চ সংযম দেখানোর আহ্বান জানান।
২০১৫ সালে জয়দেবপুর থানার উপপরিদর্শক সৈয়দ আবুল হোসেন এ মামলা করেছিলেন।
২০১৪ সালে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দুটি করা হয়েছিল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, তারেক রহমান আইনগতভাবে মোকাবিলা করে উচ্চ আদালত থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার অপতৎপরতা উদ্বেগজনক হয়ে দেখা দিয়েছে বলে মন্তব্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, স্বৈরাচারের দোসররা জনগণের অসহিষ্ণু হয়ে ওঠার অপেক্ষায় আছে।
কর ফাঁকির অভিযোগে ২০০৮ সালে এ মামলা করেছিল এনবিআর।
তিনি বলেন, সংস্কার কার্যক্রমের পাশাপাশি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান অবশ্যই প্রয়োজন।
তিনি বলেন, দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারলে, জনগণের চাওয়া অনুযায়ী কাজ করতে পারলে, আগামী দিনে বিএনপিই সরকার গঠন করবে।