চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
সবশেষ গত ১৮ এপ্রিল সয়াবিন তেল ও পাম তেলের মূল্য সমন্বয় করা হয়েছিল।
গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বাজারে খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে যথাক্রমে প্রায় তিন থেকে ছয় টাকা ও পাঁচ টাকা বেড়েছে।
‘এটা ইমিডিয়েট ইফেক্ট হবে, কারণ মিল গেট থেকে মাল বের করার সময় ভ্যাট দিয়ে বের করতে হবে।’
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।
‘সারাবিশ্ব দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিপর্যস্ত। চিনি, ডাল, তেলের মতো আমদানি নির্ভর পণ্যগুলোতে খরচ ৩০ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশে অনেক পণ্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অজুহাত বা সুযোগের...
র্যাব জানায়, চক্রটি মিয়ানমারে নিত্যপণ্য পাচারের বিনিময়ে বাংলাদেশে মাদকের বড় চালান নিয়ে আসছিল।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার।
এর মধ্যে ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৬৫ লিটার রাইস ব্রান অয়েল।
র্যাব জানায়, চক্রটি মিয়ানমারে নিত্যপণ্য পাচারের বিনিময়ে বাংলাদেশে মাদকের বড় চালান নিয়ে আসছিল।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার।
এর মধ্যে ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৬৫ লিটার রাইস ব্রান অয়েল।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৩ কোটি ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ও ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
বর্তমান ১ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৭৯ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, নতুন দাম অনুযায়ী তা ১৭৪ টাকায় বিক্রি হবে।
চাহিদার শতভাগ সয়াবিন তেল প্যাকেটজাত করে বিপণনের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা পুরোপুরি প্রস্তুত না থাকায় বাজারে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রির সময় ৬ মাস বাড়ানো হচ্ছে।
আমদানি করা ৪ হাজার ৭৮৮ ধরনের পণ্যের মধ্যে ২৫টি পণ্যের জন্য ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা।
শফিকুজ্জামান বলেন, 'প্রাথমিকভাবে শুধু সয়াবিন তেলের ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে অন্যান্য ভোজ্যতেলের ক্ষেত্রেও একই নিষেধাজ্ঞা আসবে।'
এছাড়া খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ৮ টাকা কমিয়ে ১৫৯ টাকা করা হয়েছে।
প্রতিবারের মতো এবারও ঈদের আগে সয়াবিন তেল, পেঁয়াজ, রসুন, জিরাসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী বলে জানিয়েছে কনজুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।