আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, এই ঘটনার পেছনে সুদানের সেনাবাহিনীর হাত আছে। দেশটির সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগের তীর ছুঁড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের ধনী দেশটি।
সুদানের সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্টের (আরএসএফ) সংঘাতে রাজধানী খার্তুম ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। এছাড়াও, দারফুরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদের বিরুদ্ধে হামলার ফলে সার্বিকভাবে...
গত ১৫ এপ্রিল শুরু হওয়া যুদ্ধের তীব্রতা বেড়ে গেলে পশ্চিমের দেশের কূটনীতিকরা হঠাৎ খার্তুম ছেড়ে চলে যান। এ তালিকায় আছে—যুক্তরাজ্য, সুইডেন, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস ও স্পেন।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন—চীন হয়তো সুদানের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বন্ধে সহযোগিতা করতে সক্ষম। যদিও বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতার কোনো লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না।