মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, রাষ্ট্র চীনের কায়দায় ইন্টারনেট ফায়ারওয়াল চালু করছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের ওপর আরও ভালো করে নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি প্রতিষ্ঠা করা যাবে।