এছাড়া এ বছরের জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকটির মুনাফা হয়েছে ৪৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা
ব্যাংকগুলোর ঋণ আদায়ের ব্যর্থতার কারণে আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। পাশাপাশি নতুন ঋণ দেওয়ার সক্ষমতাও কমে গেছে।
গত বছর শেষে ব্যাংকগুলোর সম্মিলিত খেলাপি ঋণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেড়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী, রূপালী, অগ্রণী ও জনতার ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা আটকে আছে কয়েকটি দুর্বল ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) কাছে।
ব্যাংকগুলো হলো- অগ্রণী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ও এনসিসি ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক তার পর্যবেক্ষক ও সমন্বয়কদের মাধ্যমে এই নির্দেশ দিয়েছে।
বড় ধরনের মূলধন ঘাটতির জন্য ব্যাংকগুলোর দুর্নীতি এবং সুশাসনের অভাবকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
২০২২ সালে এসব ব্যাংকের ১ হাজার ৬২০ কোটি ৮৩ লাখ টাকার সুদ মওকুফ কার্যকর করা হয়েছে।
বড় ধরনের মূলধন ঘাটতির জন্য ব্যাংকগুলোর দুর্নীতি এবং সুশাসনের অভাবকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
২০২২ সালে এসব ব্যাংকের ১ হাজার ৬২০ কোটি ৮৩ লাখ টাকার সুদ মওকুফ কার্যকর করা হয়েছে।