তিনি বলেন, ‘আগে নিহতদের পরিবারের লোকজন রাজি না থাকলেও এখন তারা শনাক্তে রাজি হয়েছেন। এজন্য আমরা মরদেহের ডিএনএ শনাক্তের প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এরপর পরিবার চাইলে লাশ এই কবরস্থানে রাখতে পারবে, আবার...
চার পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, কীভাবে হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ নিয়ে যেতে পরিবারকে সময় দেওয়া হয়নি এবং এখনও স্বজনদের মরদেহের অপেক্ষায় কী দুঃসহ দিনযাপন করছেন তারা।
চার পর্বের অনুসন্ধানের দ্বিতীয় পর্বে আজ পড়ুন কীভাবে গণহত্যার প্রমাণ ও হাসপাতালের নথি লুকানোর চেষ্টা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার-
গণঅভ্যুত্থানের সাত মাস হয়ে গেলেও অন্তত ১৯টি পরিবার এখনো তাদের বাবা, ছেলে, ভাই বা স্বামীকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। তাদের মধ্যে ১২ জনই নিখোঁজ হন অভ্যুত্থানের শেষ দুই দিন—৪ ও ৫ আগস্টে।
ফুলে ফুলে ভরে যায় স্মৃতিসৌধের বেদি।
আনুমানিক ১০ বছর বয়সী অজ্ঞাতপরিচয় ওই ২ শিশুর মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর রায়েরবাজারের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের ভেতর থেকে অজ্ঞাত এক নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রাজধানীর রায়েরবাজারের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের ভেতর থেকে অজ্ঞাত এক নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।