‘এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। আমি নিশ্চিত, এটা লোকজন বুঝবে।’
‘যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক যে ভিসা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে, সেটি কারও ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে বলে এখনো আমার জানা নেই।’
মেট্রো লাইন ও সড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে যা জানালেন সেতুমন্ত্রী
আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেছেন, ভিসা নীতি নিয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই। এটি সরকারের বিষয়। সরকারই এর সুরাহা করবে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এডিটরস গিল্ড জানিয়েছে, মার্কিন রাষ্ট্রদূত তার জবাবে স্পষ্টভাবে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে সমর্থন করে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে মোমেন বলেন, বাংলাদেশেও যুক্তরাষ্ট্রের মতো ভিসা নীতি রয়েছে এবং এ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।
‘আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের পরে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশের চিকিৎসার ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কিছু করণীয় নেই’
ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘তারা কনস্যুলার বিষয়ে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।’
‘যুক্তরাষ্ট্র সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে এবং যারা বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করতে চায়, তাদের জন্য মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগ করবে।’
‘আমরা বিষয়টি এভাবে দেখছি যে দক্ষিণ এশিয়া এবং সারা বিশ্বে নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে যেতে হলে বাংলাদেশের জন্য গণতন্ত্র রক্ষার বিষয়টি একইসঙ্গে প্রয়োজনীয় এবং অপরিহার্য।’
এক প্রশ্নের জবাবে ড. মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে তারা কোনো বাড়তি চাপের মধ্যে নেই এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক চমৎকার।
বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ঘোষিত এই ভিসা নীতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা...
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে এ নীতির ঘোষণা দিয়েছেন।