ভারতে শিল্পখাতে এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রায়ই ঘটে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অপরিণামদর্শী পরিকল্পনা এবং ভবন নির্মাণ বিধি ও নিরাপত্তা মানদণ্ড মেনে চলায় অনীহার কারণেই এসব বিপর্যয় ঘটে।
ভারতকে প্রমাণ করতে হবে—তারা কী ধরনের প্রতিবেশী হতে চায়। মানবিক, নৈতিক নাকি অন্য কিছু? এই প্রশ্নের উত্তরই নির্ধারণ করবে দক্ষিণ এশিয়ার ভবিষ্যৎ।
যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক হস্তক্ষেপেই সংঘাতের অবসান ঘটেছে—এ বিষয়ে একমত পাকিস্তান।
বৃহস্পতিবারের দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৯০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
জীবিত যাত্রীর নাম বিশ্বাস কুমার রমেশ। তিনি একজন ব্রিটিশ নাগরিক।
এফএআইএমএ দাবি করেছে, উড়োজাহাজটি বিধ্বস্তের সময় মেডিকেল শিক্ষার্থীরা ওই হোস্টেলেই ছিলেন।
ভারতের বেসামরিক বিমান চলাচল দপ্তরের মহাপরিচালক ফাইজ আহমেদ কাদওয়াই এপিকে জানান, উড়োজাহাজটি আহমেদাবাদের মেঘানিনগর আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়।
নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সারা দেশের সব স্থল, নদী এবং বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও নজরদারি ব্যবস্থা বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
এই মুহূর্তে একটি বিমূর্ত সত্তা, জাতি, ভারতকে শাসন করছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার জেরে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর পাকিস্তানে সামরিক হামলা চালিয়েছে ভারত। এরপর থেকে পারমাণবিক শক্তিধর দেশ দুটির সেনারা সীমান্তে ভারী কামানের গুলি বিনিময় করেছে।
গত ভোররাতে এই হামলার প্রতিশোধ হিসেবে পাঁচটি ভারতীয় জেট বিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী।
ভারতের হামলার ফলে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বিশ্ব নেতারা উদ্বেগ, আশঙ্কা প্রকাশ অব্যাহত রেখেছেন।
পাকিস্তানে হামলার প্রতিবাদ জানাতে এই উদ্যোগ নিয়েছে ইসলামাবাদ।
তাৎক্ষণিকভাবে বিশ্ব নেতারা তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
সূচকে ছয় বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে পৌঁছেছে বাংলাদেশ।
২২ এপ্রিল ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুক হামলায় ২৬ জন নিহতের পর গতকালও সীমান্তে রাতভর গুলি বিনিময় করেছে ভারত-পাকিস্তানের সেনারা।
জাতিসংঘের মহাসচিব যেকোনো উত্তেজনা প্রশমন প্রচেষ্টার সমর্থনে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাবও দিয়েছেন।
পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মুহাম্মদ আসিফ বলেন, ‘পাকিস্তান উচ্চ সতর্কতায় রয়েছে, তবে আমাদের অস্তিত্বের ওপর সরাসরি হুমকি এলেই কেবল পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করব।’