‘যখন দুর্ঘটনাটি ঘটে তখন আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। বিকট শব্দে জেগে উঠি। দেখি, অনেক যাত্রী আমার ওপর এসে পড়েছেন। আমি আহত হই। বগি থেকে নেমে দেখি অনেকে ট্রেনের নিচে চাপা পড়ে আছেন।’
এই বিবেচনায় দুর্ঘটনার পর ভারতের রেল কর্তৃপক্ষ ও ওড়িশার রাজ্য সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন কলকাতা যোগাযোগ রাখছে।
দুর্ঘটনায় পড়া ট্রেনগুলো হলো—বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস, শালিমার-চেন্নাই সেন্ট্রাল করমন্ডল ও একটি মালবাহী ট্রেন।