এ ঘটনায় বিরিয়ানি সরবরাহকারী রেস্টুরেন্টটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
প্রতিদিন দুপুর ও রাত মিলিয়ে প্রায় ৬০০-৭০০ জন এখানে খাবার খান। প্রতিদিন বিরিয়ানি ও পোলাও মিলিয়ে ৮০ কেজি চাল রান্না হয় এখানে।
হাজির বিরিয়ান ছিলো পাক্কি বা তেহারির ধাঁচে তৈরি খাসির বিরিয়ানি। নান্না মিয়া শুরু করেছিলেন মোরগ পোলাও দিয়ে। পরে যুক্ত হয় কাচ্চি বিরিয়ানি। ফখরুদ্দিন প্রথমে শিঙাড়া বানিয়ে শুরু করেন, বিরিয়ানি আসে আরও পরে।