এছাড়া, জেলার ২ হাজার ৩০০ পুকুরের মাছ ভেসে গেছে বলে মৎস্য দপ্তর জানিয়েছে।
জেলার সব প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে।
গত বছরের আগস্টের ভয়াবহ বন্যার ক্ষয়ক্ষতি মানুষ এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি।
জেলার ৬টি দুর্যোগপ্রবণ উপজেলার মধ্যে টেকনাফের পরিস্থিতি সবচেয়ে ভয়াবহ।
পাকিস্তানের জাতীয় জলবায়ু সংস্থা জানিয়েছে, অন্তত আগামী শনিবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাত ও সম্ভাব্য আকস্মিক বন্যার উচ্চ ঝুঁকি থাকবে।
মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্যা কবলিত এলাকাগুলো থেকে প্রায় ৮০ হাজার ৯০০ জনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে চীনের আবহাওয়া আরও চরমভাবাপন্ন হচ্ছে।
ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস মতে, আগামী কয়েকদিনও এ ধরনের ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
কুশিয়ারা নদীর পানি বেশ দ্রুতগতিতে বাড়ছে এবং ইতোমধ্যে এটি সুনামগঞ্জের একটি পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে চীনের আবহাওয়া আরও চরমভাবাপন্ন হচ্ছে।
ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস মতে, আগামী কয়েকদিনও এ ধরনের ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
কুশিয়ারা নদীর পানি বেশ দ্রুতগতিতে বাড়ছে এবং ইতোমধ্যে এটি সুনামগঞ্জের একটি পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি আবারও বাড়তে শুরু করেছে।
‘সরকার হয়তো খাদ্যশস্য মজুদের সংকটে ভুগছে।’
নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলায় বন্যার পানিতে ডুবে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে কলমাকান্দা, দুর্গাপুর ও সদর উপজেলার। সদরের ৯৬৩টি ও কলমাকান্দায় ৩২২টি পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। এতে পুঁজি হারিয়ে পথে বসেছেন অনেকে।
শেরপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণার সাম্প্রতিক বন্যায় এখনো ৬৩ হাজার ১৭১ পরিবার পানিবন্দি অবস্থায় আছে।
দুই দিনের টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোণার পূর্বধলা, কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর উপজেলার ১৫ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন প্লাবিত ৫০ গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট আকস্মিক এ বন্যায় এখন পর্যন্ত আট জনের মৃত্যু হয়েছে। উপদ্রুত এলাকাগুলোর বেশিরভাগ সড়ক ভেঙে গেছে।