নাতাঞ্জ পরমাণু স্থাপনা থেকে তেজস্ক্রিয় ও রাসায়নিক বিকিরণের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
পরিশোধনের পর তেজস্ক্রিয় পানি সমুদ্রে ছাড়ার পরিকল্পনা নিয়ে অনেকদিন ধরেই কাজ চলছিল। ২০১৯ সালে দেশটির পরিবেশমন্ত্রী ঘোষণা দেন, বর্জ্য উপকরণ সংরক্ষণের জন্য আর জায়গা না থাকায় তাদের হাতে ‘কোনো বিকল্প নেই...